কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, রেশনের মাধ্যমে দরিদ্রদের বিনামূল্যে খাদ্যশস্য দেওয়া হবে। আরকেএসওয়াই ১ তালিকাভুক্তরা এই সুবিধা পাবেন। কিন্তু যাঁরা এখনও পর্যন্ত আবেদন করেও হাতে কার্ড পাননি, তাঁদের জন্য কুপনের ব্যবস্থা করেছে সরকার। কলকাতায় সেই কুপন বরো চেয়ারম্যানদের বিলির দায়িত্ব দিয়েছেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। তবে বিরোধী কাউন্সিলারদের ওয়ার্ডে কোনও কুপন বিলি হচ্ছে না বলে অভিযোগ বামেদের। যার পরিপ্রেক্ষিতে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে রাজ্য বামফ্রন্ট নেতৃত্বের বৈঠকে বিষয়টি তুলে ধরেছিলেন সূর্যকান্ত মিশ্র, বিমান বসুরা। ৯৯ নম্বর ওয়ার্ডের বাম কাউন্সিলার দেবাশিস মুখোপাধ্যায়ের অভিযোগ, ত্রাণের বিষয়ে বাম কাউন্সিলারদের অন্ধকারে রেখে দলীয় রাজনীতি করছেন কয়েকটি বোরোর শাসকদলের চেয়ারম্যানরা। সংবাদমাধ্যমে বিভিন্ন ত্রাণ সংক্রান্ত সংবাদ প্রকাশিত হলেও কোনও সার্কুলার না থাকায় বিরোধী কাউন্সিলাররা কোনও সদুত্তর দিতে পারছিলেন না। সাধারণ মানুষ বিভ্রান্ত হচ্ছিলেন। বিষয়টি ই-মেলের মাধ্যমে মেয়র ও পুর-কমিশনার খলিল আহমেদকে জানালেও কোনও ফল না হওয়ায় রাজ্য বামফ্রন্টের নেতারা মুখ্যমন্ত্রীর গোচরে আনেন। অবশেষে এদিন বেলা ৩টে নাগাদ ১০ নং বোরোর চেয়ারম্যান বোরো অফিসে কুপন বিলি নিয়ে বৈঠক ডাকেন। কলকাতা কর্পোরেশন এবং খাদ্য দপ্তরের দুই আধিকারিক বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। এই বৈঠকে স্বাস্থ্যসাথীর কার্ড, জঞ্জাল সাফাই সহ নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়। কিন্তু কুপন বিলের ক্ষেত্রে কোনও রফাসূত্র না মেলায় আগামী শনিবার ফের কমিশনার খলিল আহমেদের দ্বারস্থ হতে চলেছেন বাম কাউন্সিলররা।
এ প্রসঙ্গে তপন দাশগুপ্ত জানিয়েছেন, ইতিবাচক বৈঠক হয়েছে। তবে ওনারা কতটা খুশি হয়েছেন, বলতে পারব না।