ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে সুভাষবাবু বলেন, দলের প্রত্যেক কর্মী নিজেদের মতো করোনার বিরুদ্ধে এই লড়াইতে যোগদান করছে। আমাদের মতো পেশায় চিকিৎসকরাও চেষ্টা করছি মানুষের পাশে দাঁড়াতে। দলীয় নির্দেশ মেনে ইতিমধ্যেই ফেসবুক লাইভের মাধ্যমে এই মারণ জীবাণু নিয়ে অনুষ্ঠান করেছেন বলেও জানান তিনি। সুভাষবাবুর কথায়, বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে সম্মানীয় ডাক্তারবাবুরা মূলবান পরামর্শ দিচ্ছেন। আমরা তার বাইরে গিয়ে অভিনব নানা বিষয় ফেসবুক লাইভে তুলে আনছি। উদাহরণ দিয়ে বাঁকুড়ার এমপি জানান, ঘরোয়া পদ্ধতিতে কীভাবে মাস্ক তৈরি করা যাবে। বাড়িতে বসেই কীভাবে স্যানিটাইজার বানানো যাবে। এ রকমের নানা প্রয়োজনীয় বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হচ্ছে বলে জানান সুভাষ সরকার। বিজেপি সূত্রের দাবি, গত কয়েকদিনে করোনা নিয়ে দলের এই প্রয়াস দারুন সফল। প্রতিদিন লাফিয়ে বাড়ছে দর্শক সংখ্যা। কারণ উল্লেখ করতে গিয়ে বিজেপির এক নেতা বলেন, এটা এক ঢিলে দুই পাখি মারার মতো। একদিকে, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ, উপরি হিসেবে এমপি সহ বিভিন্ন স্তরের জনপ্রতিনিধি এবং দলীয় নেতাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের সুযোগ। যার মাধ্যমে নিজের নানা অভাব-অভিযোগও জানানো যাচ্ছে।
এদিকে, লকডাউনে কলকাতা সহ লাগোয়া জেলার দুঃস্থদের জন্য বিশেষ ত্রাণ বিলি শুরু করেছে বিজেপি। জানা গিয়েছে, দলীয় নেতা-কর্মীরা নিজেরা টাকা দিয়ে এই কর্মসূচি শুরু করেছেন। দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, গরিব মানুষের রেশন তৃণমূলের নেতারা সঠিকভাবে বিলি করছেন না। মুখ দেখে কিংবা তৃণমূলের সমর্থকদের তা দেওয়া হচ্ছে। সমস্ত জেলা থেকে এই অভিযোগ আসছে বলে জানান দিলীপবাবু। তিনি বলেন, তখন ঠিক করি আমরা একসঙ্গে সাত দিনের রেশন দুঃস্থদের মধ্যে বিলি করব। সেই মতো রোজ কলকাতার সুভাষ সরোবরের সামনে থেকে ১০ হাজার সাপ্তাহিক রেশন প্যাকেট রেশন বিলি হচ্ছে বলেও জানান তিনি। জানা গিয়েছে, এখনও পর্যন্ত ৫০ হাজার প্যাকেট রেশন বিলি করা হয়েছে। সাত দিনের এই রেশন প্যাকেটে রয়েছে, চাল, ডাল, নুন, তেল, বিভিন্ন মশলা সহ বহু সামগ্রী।