বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
লকডাউন শুরু হওয়ার পর পুলিস যেভাবে লাঠি নিয়ে মারধর শুরু করেছিল, তা নিষেধ করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী সাংবাদিক বৈঠকে বলেছেন, পুলিস কড়াকড়ি করবে, কিন্তু বাড়াবাড়ি নয়। সাঁকরাইল থানা এলাকায় একটি মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে পুলিসি বাড়াবাড়ির অভিযোগ উঠেছিল, পুলিস অবশ্য সেই অভিযোগ পুরোপুরি অস্বীকার করে। তারপর থেকে গাড়ি আটকালেও মারধর আর করছে না। সাঁকরাইলের ঘটনায় সাত-আটজনকে ক্লোজ করা হয়েছে বলে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজেই জানিয়েছিলেন। মুখ্যমন্ত্রী সতর্ক করার পর থেকেই পুলিস সতর্ক হয়ে গিয়েছে।
কলকাতার পুলিস কমিশনার অনুজ শর্মা এক ট্যুইট বার্তায় সবাইকে ঘরে থাকার অনুরোধ করেছেন। না হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার কথা বলেছেন। একই অনুরোধ করেছেন রাজ্য পুলিসের ডিজি বীরেন্দ্র। ট্যুইট বার্তায় বলা হয়েছে, ঘরে থাকুন, সুস্থ থাকুন। একইসঙ্গে হাট-বাজার, রেশন দোকানে এবং জনবহুল জায়গায় দূরত্ব বজায় রাখতে অনুরোধ করা হয়েছে। রবিবার সকালেও বিভিন্ন বাজারে মাইক নিয়ে এমন অনুরোধ করতে দেখা গিয়েছে। মানুষকে সচেতন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে পুলিসকে। একইসঙ্গে কোনও মানুষ যদি অভুক্ত থাকে, তাঁদেরও খাবারের ব্যবস্থা করতে স্থানীয় থানাকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সেইমতো বিভিন্ন থানা সেই উদ্যোগ নিয়েছে বলে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে।