বিদ্যার্থীরা পড়াশোনার ক্ষেত্রে বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পাবে। নিজের প্রতি আত্মবিশ্বাস বাড়বে। অতিরিক্ত চিন্তার জন্য উচ্চ ... বিশদ
দেশজুড়ে করোনা সংক্রমণের পর ১ এপ্রিল কৃষ্ণনগর জেল থেকে ছাড়া পায় বাইক চুরির অভিযোগে বিচারাধীন সুমন। এরপর সে সটান কলকাতায় চলে আসে। পুলিসের দাবি, বাড়ি ফিরে ফের চুরি করতে শুরু করে সে। ২ এপ্রিল রাতে নিউ আলিপুরে সে মোবাইল চুরি করে। পরেরদিন ৩ এপ্রিল রাতে সে নিউ আলিপুরে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাঘুরি করায় নিউ আলিপুর থানার টহলদারি টিম তাকে আটক করে। রাতভর জিজ্ঞাসাবাদে সে জানায়, শুধু নিউ আলিপুর নয়, জেল থেকে ছাড়া পাওয়ার পর সে লকডাউনের মধ্যেই তিনটি চুরি করেছে। পুলিসের দাবি, সে ওই সময়ে বেহালা থেকে একটি ল্যাপটপ এবং দক্ষিণ ২৪ পরগনার মহেশতলা থেকে একটি বাইক চুরি করেছে । কে এই সুমন ছেত্রী? আদতে বেহালার বাসিন্দা বছর কুড়ির যুবকের বিরুদ্ধে অতীতে বেহালা, পর্ণশ্রী ও মহেশতলা এলাকায় বাইক চুরির অভিযোগ রয়েছে। প্রাথমিক তদন্তে নিউ আলিপুর থানা জানতে পেরেছে, ২০১৯ সালে সে এক বন্ধুর সঙ্গে নদীয়া জেলার ধুবুলিয়ায় থাকতে শুরু করে। কিন্তু সেখানেও বাইক চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয় সুমন ও তার সেই বন্ধু। সেই সময় থেকেই তারা কৃষ্ণনগর জেলে বিচারাধীন বন্দি অবস্থায় ছিল। স্বাভাবিকভাবে, লকডাউনের মধ্যে কলকাতা শহরে যখন চুরি, ছিনতাই, কেপমারির মতো অপরাধ কমে গিয়েছে, তখন নিউ আলিপুরের এই ঘটনায় উদ্বিগ্ন লালবাজার।