বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ বলেন, বিষয়টি খুব উদ্বেগজনক। ডেঙ্গুতে মৃত্যুর পর কারণ হিসেবে বলা হতো কিডনি কিংবা হার্ট ফেইলিওর। ডেঙ্গু ঠেকাতে নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকতে রাজ্য সরকার এসব করেছিল। তাই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে থাকা স্বাস্থ্য দপ্তরের দেওয়া তথ্য বিশ্বাসযোগ্য নয় বলে জানান দিলীপবাবু।
মুখ্যমন্ত্রী তাঁর দপ্তরের দেওয়া করোনায় মৃতদের সংখ্যা সাত থেকে কমিয়ে তিন কীভাবে করলেন, তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন। এছাড়াও প্রতিদিন স্বাস্থ্য ভবনের দেওয়া করোনা পরিসংখ্যানের সঙ্গে নবান্নের শীর্ষ কর্তাদের হিসেবের মিল থাকছে না বলেও জানান তিনি। দিলীপবাবুর পরামর্শ, এই কঠিন সময়ে রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে কাজ করতে হবে। করোনা মোকাবিলায় রাজ্য সরকারকে সমস্ত রকমের সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে এই মারণ জীবাণু বধ করতে এবং মানুষের পাশে দাঁড়াতে বিশেষ টাস্ক ফোর্স গঠন করার আর্জি জানিয়েছেন তিনি।