কর্মপ্রার্থীদের ধৈর্য্য ধরতে হবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। নিকটস্থানীয় কারও প্রতি আকর্ষণ বাড়বে। পুরোনো কোনও বন্ধুর ... বিশদ
শুক্রবারই বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালের এক চিকিত্সক করোনা আক্রান্ত বলে ফেসবুকে ভুয়ো মেসেজ ছড়ানোর অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন এক মহিলা সঙ্গীতশিল্পী। অতি সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় এমন হাজারো ভুয়ো খবরে দেশজুড়ে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। যেমন, ইতালির রাস্তায় লাশের ছড়াছড়ি বলে যে ছবি পোস্ট করা হচ্ছে, তা আসলে একটি সিনেমার দৃশ্য। তেমনিই ইতালিতে হাজার হাজার কফিনের যে ছবি মোবাইল ফোনে ঘুরে বেড়াচ্ছে, তাও ভুয়ো। এর সঙ্গে করোনার কোনও যোগ নেই। কলকাতা পুলিসের গোয়েন্দা প্রধান মুরলিধর শর্মা এক প্রশ্নের উত্তরে জানিয়েছেন, শহরে করোনার দাপট শুরু হাওয়া থেকে এখনও পর্যন্ত কলকাতা পুলিসকে এক ডজন এফআইআর দায়ের করতে হয়েছে। একটি মাত্র কেসে একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অধিকাংশ ক্ষেত্রে ৪১এ ধারায় নোটিস দিয়ে ডেকে পাঠানো হয়েছে অভিযুক্তদের।
কলকাতা পুলিসের গত এক সপ্তাহের পরিসংখ্যান ঘাঁটলে দেখা যাবে, খুন, ডাকাতি তো দূরের কথা, শহরে ছিঁচকে চুরি ও পকেটমারির মতো ছোটখাট অপরাধ বন্ধ হয়ে গিয়েছে। দীর্ঘদিন লালবাজারে কাজ করা এক প্রাক্তন গোয়েন্দার কথায়, একধাক্কায় অপরাধের গ্রাফ তলানিতে চলে গিয়েছে, এমন পরিস্থিতি আগে আমরা দেখিনি। এমনিতে ভোট এলে ফি বছর কলকাতায় অপরাধ কমে। এটা খুব স্বাভাবিক। সব দেখে শুনে এক রসিক গোয়েন্দা বলেছেন, রাস্তঘাট ফাঁকা। জনশূন্য। রেড লাইট এলাকা বন্ধ। চুরি-ছিনতাই হবে কী করে? তাছাড়া চোরদেরও তো প্রাণের মায়া আছে!