পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বালির বছর পঁচিশের শুভদীপ সামন্ত ফেসবুকে আপলোড করেছেন এক্সারসাইজ-এর ভিডিও। জিম বন্ধ, তাই ডাম্বেল কিংবা লোহার রডের বদলে কখনও জলের ড্রাম, কখনও আবার ফাঁকা গ্যাস সিলিন্ডার তুলে ফেসবুক লাইভে শুভদীপের ‘ওয়ার্কআউট’ বাহবা কুড়চ্ছে। শুধু, শুভদীপই নন, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ বা মেসেঞ্জারের স্ট্যাটাসে শরীর সুস্থ রাখার ভিডিও আপলোড করে সময় কাটানোর নিদান দিচ্ছে জেন নেক্সটের একটা বড় অংশ। মাল্টিন্যাশনাল কোম্পানিতে কর্মরত গড়িয়াহেটের সর্বাণী সেনগুপ্ত বাড়িতে বসে অফিসের কাজের ফাঁকেই তাঁর রান্না করার শখ মেটাচ্ছেন। রান্না করতে করতেই ফেসবুক লাইভে দিচ্ছেন সময় কাটানোর নিদান।
সোশ্যাল মিডিয়া জুড়ে এমনই টুকরো-টুকরো ছবি কমবেশি সর্বত্র। এমনিতে বছরভর দৌড়ঝাঁপ, ইঁদুর দৌড়ে টিকে থাকার লড়াই। তার মাঝে হঠাৎ এই ছন্দপতন। ঘর কিংবা পরিবারকে সময় দিতে না পারা মানুষেরা এখন পরিবারে মগ্ন। অফুরন্ত সময়ে পরিজনের সঙ্গে আড্ডা-গানবাজনা। ফেসবুকে সেই ছবিও শেয়ার করছেন কেউ কেউ। করোনা ভাইরাস থেকে পরিত্রাণের পথ একমাত্র লকডাউন। ‘স্টে হোম, সেফ হোম’ প্রোফাইল পিকচারে এই লোগো ট্যাগ করে সচেতনতা বার্তা ফেসবুকজুড়ে।