পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, মেয়রের কাছে দেওয়া রিপোর্টে দেখা গিয়েছে, ওই দু’টি ওয়ার্ডে মোট ২৫০০ বাতিস্তম্ভ রয়েছে। এর মধ্যে ৭৭ নম্বর ওয়ার্ডে রয়েছে ১১৫০টি, যার মধ্যে ১২টি খারাপ অবস্থায়। ৭৮ নম্বর ওয়ার্ডে রয়েছে ১৩৫০টি, যার মধ্যে ২০টির অবস্থা করুণ। রিপোর্টে বলা হয়েছে, এগুলি বদল করে দেওয়া হবে। কারণ তা না হলে যে কোনও দিন একবালপুরের মতো ঘটনা ঘটতে পারে বলেই আশঙ্কা পুরসভার আলো বিভাগের কর্তাদের।
আলো বিভাগের ডিজি সঞ্জয় ভৌমিক বলেন, শহরে প্রায় ২ লক্ষ ৭৫ হাজার বাতিস্তম্ভ রয়েছে। এগুলির প্রত্যেকটিরই স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হবে। তারপরই মেয়রের কাছে যাবতীয় রিপোর্ট জমা দেওয়া হবে। ১৪৪টি ওয়ার্ডের প্রতিটি কোণে থাকা বাতিস্তম্ভগুলির হাল-হকিকত দেখে কোনগুলির পরিবর্তন প্রয়োজন, তা সম্পর্কে মেয়রকে রিপোর্ট দেওয়া হবে। তবে আলো বিভাগের তরফে আগেই দাবি করা হয়েছিল, শুধু মরচে ধরাই ভেঙে পড়ার কারণ নয়, কেবল ব্যবসার যে তার রয়েছে, সেগুলি জট পাকিয়ে বাতিস্তম্ভগুলিতে ঝুলিয়ে দেওয়া থাকে। সেখান থেকেই একটি থেকে অন্যটিতে টেনে নিয়ে যাওয়া হয়। ফলে দিনের পর দিন এই অবস্থার জেরে বাতিস্তম্ভগুলির অবস্থা ঢিলে হচ্ছে। মেয়রের কাছে সাম্প্রতিককালে একাধিক বৈঠকে আলো বিভাগের কর্তারা এই অভিযোগ জানিয়েছেন। পুরসভার এক শীর্ষকর্তার কথায়, বাতিস্তম্ভগুলিতে রং করার নির্দেশ রয়েছে। কিন্তু সেগুলিতে যে মরচে ধরে রয়েছে, তা কেউ আর দেখে না। ঠিকাদাররা কাজ করলেও নজর দেয় না, মরচের উপর দিয়েই রং করে দেওয়া হয়। বিভাগীয় এত লোকবল বা কর্মীও নেই যে, বাতিস্তম্ভগুলি ধরে ধরে নজরে রাখা হবে।