বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বিধাননগর কমিশনারেটের এক কর্তা বলেন, পথকুকুররা কিছু খেতে পাচ্ছে না। তাই তাদের জন্য এদিন খাবার ব্যবস্থা করে খোদ পুলিসই। তবে বিধাননগর এলাকায় বহু পশুপ্রেমী স্বেচ্ছাসেবক রয়েছেন। তাঁরা যদি এই সময়ের সমস্যার কথা মাথায় রেখে প্রত্যেকদিন পথকুকুরদের খাওয়ান, তাহলে পুলিসও যথাসাধ্য সহযোগিতা করবে। মানুষ নিজে কষ্টের কথা বলতে পারে, কিন্তু নির্বাক কুকুর কিছু বলতে পারে না। সেই কথা ভেবেই এদিন এই খাওয়ানোর ব্যবস্থা। বাকি থানাগুলিকেও বলা হয়েছে, তারা নিজেদের এলাকার মানুষের পাশাপাশি এই নির্বাক প্রাণীদের জন্যও যাতে যতটা সম্ভব খাবার ব্যবস্থা করে।
অন্যদিকে, প্রতিদিনের মতো এদিনও বিধাননগর পুলিস কমিশনারেটের থানা এলাকার আর্থিকভাবে দুর্বলদের জন্য খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেয় পুলিস। লেকটাউন থানা বেদিয়াপাড়ার সারদাপল্লিতে ২০০ প্যাকেট খাবার বিলি করে। বিধাননগর উত্তর থানা ২৭৮টি বাড়িতে, ইকো পার্ক থানা ঘূণী এলাকায় ১০০ বাড়িতে শুকনো খাবার পৌঁছে দেয়। রাজারহাট থানা বসিনা গ্রামে ১০২টি পরিবারকে, বিধাননগর পূর্ব থানা প্রায় ১০০ বাড়িতে এবং নিউটাউন টেকনো সিটি থানা পাথরঘাটা/চক পাচুরিয়াতে ৩৫০ পরিবারকে খাবার দেয়। সাঁঝবাতির উদ্যোগে নিউটাউনে বয়স্কদের বাড়িতে ওষুধ পৌঁছে দেওয়া হয়। অন্যদিকে মহিষবাথানের পোলেনআইটে স্থানীয় কয়েকজন যুবকের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে খাবার দেওয়া হয়। স্থানীয় বাসিন্দা শম্ভু মণ্ডল বলেন, তাঁরা কয়েকজন মিলে এদিন ২৫০ জনের বাড়িতে শুকনো খাবার পৌঁছে দিয়ছেন। এছাড়াও বিধায়ক সুজিত বসু এবং কাউন্সিলার বাণীব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে আগামী কয়েকদিন ২৮ নং ওয়ার্ডের আর্থিকভাবে দুর্বলদের বাড়ি বাড়ি চাল, ডাল, তেল, আলু প্রভৃতি পৌঁছে দেওয়া হবে।