প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। লোহা ও ... বিশদ
সেই পরিপ্রেক্ষিতেই এদিন সকল আবাসিকের বাড়ি থেকে পরিচারিকা এবং রাঁধুনিদের বেতন সংগ্রহ করেন থানার পুলিসকর্মীরা। তারপরে সকল পরিচারিকাদের একটা তালিকা প্রস্তুত করা হয়। সেই তালিকা ধরে ধরে প্রত্যেকের বাড়িতে বেতন পৌঁছে দেওয়া হয়। সেই সঙ্গে বেতন পাওয়ার পর সকলে ‘তা গ্রহণ করেছেন’ এই মর্মে পুলিসের তালিকাতে স্বাক্ষরও করে দেন। পরে সেই তালিকা আবার আবাসন কর্তৃপক্ষের হাতে পৌঁছে দেয় থানা। এছাড়াও গত কয়েকদিনের মতো এদিনও বিধাননগর কমিশনারেট এলাকায় বিভিন্ন থানা ভিত্তিতে আর্থিকভাবে দুর্বলদের খাওয়ানো হয়। নতুবা খাবার পৌঁছে দেওয়া হয়। এছাড়া বাড়ি বাড়ি গিয়ে বয়স্কদের খোঁজ নেওয়ার কাজ রোজই চলছে বলে কমিশনারেটের এক কর্তা জানান।
গত দু’দিনে প্রায় ৭০০ জনের বাড়িতে রান্না খাবার সহ বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দিয়েছে বিভিন্ন থানা। এদিন বিধাননগর উত্তর থানা ১০০ জনকে খাইয়েছে। লেকটাউন থানা প্রায় ২০ জনের বাড়িতে জরুরি সামগ্রী পৌঁছে দিয়েছে। বিধাননগর পূর্ব থানা ২০০ জনকে রান্না খাবার পৌঁছে দেয়। নিউটাউন থানা প্রায় ৫০০ জনের বাড়িতে জরুরি সামগ্রী পৌঁছে দেয়। উত্তর থানা ৩০/৪০ জন ভবঘুরে বা ভিক্ষুককে খাইয়েছে এদিনও। বিধাননগর দক্ষিণ থানা সুকান্তনগরে আটকে থাকা ৮১ জন শ্রমিককে সরকারি বাসে করে মুর্শিদাবাদ পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করে। এয়ারপোর্ট থানাও বিশহরপাড়া এলাকার প্রায় ৫০টি বাড়িতে জরুরি সামগ্রী পৌঁছে দেয়। এয়ারপোর্ট থানা এলাকার একটি হোমে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন পুলিসকর্মীরা।
এছাড়াও নারায়ণপুর থানা এলাকায় ৪০ জনকে খাদ্যসামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হয় থানার সহযোগিতায়। রাজারহাটে ১১০টি বাড়ি এবং ইকো পার্ক থানা এলাকার ৭৫টি পরিবারকে শুকনো খাবার দিয়ে সহযোগিতা করেছে স্থানীয় থানা। খাবারের পাশাপাশি বয়স্কদের ওষুধ, সাবান এবং মাস্কও পৌঁছে দিচ্ছে থানা। বিধাননগর কমিশনারেট এলাকার বয়স্কদের জন্য থাকা সাঁঝবাতির প্রকল্পের দায়িত্বে থাকা এক পুলিসকর্তা বলেন, সকলের বাড়িতে জরুরি সামগ্রী এবং প্রয়োজনীয় ওষুধ রোজ পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। শুক্রবার প্রায় তিন হাজার বাড়িতে বিভিন্ন রকমের শুকনো খাবারের প্যাকেট পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।