প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। লোহা ও ... বিশদ
অন্যদিকে, এই বিপর্যয় মোকাবিলায় অত্যন্ত সক্রিয় কলকাতা পুরসভাও। ইতিমধ্যেই তৈরি হয়েছে বরোভিত্তিক বিশেষ পর্যবেক্ষণ দল। এবার তার পাশাপাশি আরও ভালো করে সামগ্রিক দেখভালের জন্য বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিভাগগুলিকে যুক্ত করে পাঁচটি টাস্কফোর্স তৈরি করলেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। জরুরি পরিস্থিতিতে কাজ চালানো পুরকর্মীদের যাতায়াত থেকে শুরু করে জল, আলো, জঞ্জাল সাফাই সহ বিভিন্ন জরুরি পরিষেবা হোক কিংবা মাস্ক-স্যানিটাইজারের জোগান নিয়মিত রাখা সহ যাবতীয় বিষয় নজরদারির জন্য এই পাঁচটি কমিটি তৈরি করেছে পুরসভা। গুরুত্বপূর্ণ দপ্তরের ডিজি, সিনিয়র ইঞ্জিনিয়ার থেকে বিভিন্ন আধিকারিক— সকলের মধ্যেই দায়িত্ব বণ্টন করে দেওয়া হয়েছে। এদিন ফের শহরবাসীকে সচেতনতার বার্তা দিয়েছেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। কলকাতা পুরসভার ফেসবুক পেজে ভিডিও বার্তায় মেয়র মানুষকে অকারণে পথে না বেরনোর আর্জি জানিয়েছেন। সকাল সকাল বাজারে গিয়ে হুড়মুড়িয়ে না পড়ে একটু বেলা করে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তিনি। ফিরহাদের কথায়, পুরসভা আপনাদের পাশে রয়েছে, সেখানে প্রত্যেককে সচেতন থাকতে হবে। শহরকে জীবাণুমুক্ত করতে ২০টি স্প্রিঙ্কলার গাড়ি ও ২০টি মিস্ট ব্লোয়ার প্রতিদিন রাস্তায় নামছে। পাশাপাশি, জঞ্জাল সাফাই বিভাগের প্রায় ১২০০০ কর্মী মাঠে নেমে কাজ করছে বলেই জানিয়েছেন তিনি। অন্যদিকে, দমকলের তরফেও বিভিন্ন রাস্তা এবং হাসপাতাল জীবাণুমুক্ত রাখার জন্য রাসায়নিক স্প্রে করার কাজ চালু হয়েছে বলে জানিয়েছেন দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু।