বাড়তি অর্থ পাওয়ার যোগ রয়েছে। পদোন্নতির পাশাপাশি কর্মস্থান পরিবর্তন হতে পারে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ পক্ষে থাকবে। ... বিশদ
আলু যে সব জায়গায় উৎপাদন হয়, সেই সব এলাকায় পাইকারি বাজারে জোগানের কোনও সমস্যা নেই। পর্যাপ্ত পরিমাণ আলু আছে। চাষিরা ১৩ টাকা কেজি দরের আশপাশে আলু বিক্রি করছেন বলে তিনি জানিয়েছেন। এখন মাঠ থেকে যে নতুন আলু উঠছে, তার বেশিরভাগই সরাসরি বাজারে চলে যাচ্ছে। তুলনায় হিমঘরে কম রাখা হচ্ছে। এখন চাষিরা ভালো দাম পাচ্ছেন। দেরিতে চাষ হওয়ার জন্য এবার আলুর উৎপাদন কিছুটা কম হতে পারে। কিন্তু তা নিয়ে উদ্বেগের কিছু নেই বলে ব্যবসায়ীরা মনে করছেন। আমাদের যা চাহিদা, সেই তুলনায় পর্যাপ্ত উৎপাদন এবারও হয়েছে। লকডাউন হওয়ার পর কয়েকদিন আলু পাঠানোর ক্ষেত্রে যে সমস্যা হচ্ছিল, তা অনেকটাই মিটেছে বলে লালুবাবু জানিয়েছেন। পুলিস প্রথমদিকে আলুর লরি আটকাচ্ছিল। তা এখন বন্ধ হয়েছে।