পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
এর পাশাপাশি পুলিসের বিধি-নিষেধের জন্যও সমস্যা তৈরি হচ্ছে বাজারে। ভিড় আটকাতে পুলিস এদিন মার্কেটে খরিদ্দারদের ঢোকা নিয়ন্ত্রণ করার উদ্যোগ নেয়। খরিদ্দারদের পালা করে বাজারের ভিতরে ঢুকতে হবে বলে জানিয়ে দেয় পুলিস। ব্যবসায়ীরা এতে আপত্তি জানান। তাঁদের বক্তব্য ছিল, এভাবে বেচাকেনা হলে সব জিনিস বিক্রি করা সম্ভব হবে না। বুধবারের তুলনায় এদিন মার্কেটে সব্জির গাড়ি প্রায় ১৫ শতাংশের মতো কম এসেছে। নিয়ন্ত্রণের এই ব্যবস্থা চললে আগামীদিনে গাড়ি আসা আরও কমে যাওয়ার আশঙ্কা থাকছে বলে ব্যবসায়ীরা মনে করছেন। শহরের সব থেকে বড় নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্যসামগ্রীর পাইকারি বাজার পোস্তা মার্কেট গত সোমবার থেকে কার্যত বন্ধ। এখান থেকে কলকাতা সহ বিভিন্ন জেলায় খুচরো দোকানে ডাল, তেল, চিনি, নুন, ময়দা-আটা প্রভৃতি সরবরাহ হয়। পোস্তা বন্ধ থাকায় মুদির দোকানে এইসব জিনিসের সরবরাহ ভালোরকম বিঘ্নিত হচ্ছে। পোস্তা মার্চেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক চন্দন চক্রবর্তী জানিয়েছেন, বাজার স্বাভাবিক করতে কাল শুক্রবার তারা কিছু ব্যবস্থা নেওয়ার ঘোষণা করবেন। তবে তাঁর দাবি, এখনও কোনও খুচরো ব্যবসায়ী এখানে এসে পণ্য নিয়ে যেতে পারেন। কেউ কেউ আসছেনও। পোস্তার ব্যবসায়ীদের কাছে পর্যাপ্ত নিত্য প্রয়োজনীয় খাদ্য সামগ্রী মজুদ আছে। কিন্তু লকডাউনের জন্য তা খুচরো বাজারে পৌঁছে দিতে সমস্যা হচ্ছে। ওই সমস্যা কাটিয়ে বাজার কিছুটা স্বাভাবিক করার চেষ্টা চলছে বলে অ্যসোসিয়েশনের তরফে দাবি করা হয়েছে।