কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
মামলার সরকারি আইনজীবী সুব্রত গুছাইত বলেন, ২০১৯ সালের ওই মামলাটিকে অনিচ্ছাকৃত খুনের ঘটনা হিসাবে ধরে বিচারক শুভেন্দু সাহা সাজা ঘোষণা করেছেন। বিশ্বনাথ মালিককে আগেই দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছিল। এদিন বিচারক তাকে সাত বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন। আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, বলাগড়ের জাগুলিয়ার বাসিন্দা লব মালিককে তাঁর দাদা বিশ্বনাথ পারিবারিক বিবাদের জেরে ছুরি দিয়ে আঘাত করে। ১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯ সালের ওই ঘটনার দিনই চিকিৎসাধীন লব মালিক মারা যান। সেদিনই মৃতের বাবা রাসু মালিক এনিয়ে বলাগড় থানায় অভিযোগ দায়ের করেছিলেন। পরে পুলিস বিশ্বনাথ মালিককে গ্রেপ্তার করে এবং সে এযাবৎ বিচারাধীন ছিল।