বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
তদন্ত চলাকালীন কাশ্মীরার মায়ের ফোন নম্বর হাতে পায় পুলিস। সেই সূত্র ধরেই পুলিস জানতে পারে, ডায়মন্ডহারবার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নাম ভাঁড়িয়ে ভর্তি হয়েছিলেন কাশ্মীরা। সেখানেই তিনি মৃত সন্তান প্রসব করেন। প্রাথমিক তদন্তে পুলিসের অনুমান, স্বামীর মৃত্যুর সাত বছর পর কীভাবে ফের গর্ভবতী হলেন কাশ্মীরা, তা নিয়ে তাঁর গ্রামের বাসিন্দারা কু-কথা বলেছিল। সম্ভবত সেই লোকলজ্জা এড়াতেই গর্ভপাতের সিদ্ধান্ত নেন তিনি।