গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এই বিভাগে ওঠার জন্য দু’টি সিঁড়ি রয়েছে। প্রত্যেকটির এক ধার দিয়ে এই রকম চিত্র আঁকা হয়েছে। তবে শুধু ছবি রয়েছে, তা কিন্তু নয়। ছবির গায়ে সেই পশু বা পাখির কী নাম এবং কোথায় তা পাওয়া যায়, তাও লেখা হয়েছে। বিষয়টির মধ্যে অভিনবত্ব রয়েছে বলে দাবি করেন অধ্যাপকরা। বিভাগের সিনিয়র অধ্যাপক পার্থিব বসু বলেন, বিভাগের পুনর্মিলন উৎসবের জন্য ছাত্রছাত্রীরা এইভাবে সাজিয়ে তুলেছে। বিভিন্ন রাজ্যের বিরল প্রজাতির পশুপাখিকে ছবির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
তবে শুধু সিঁড়িতে নয়, একতলায় বিভাগে ঢোকার জায়গাটিতেও প্রাণীদের চিত্র আঁকা হয়েছে। এদিকে, আগামী ২৭ ফেব্রুয়ারি থেকে তিনদিন ব্যাপী সেমিনারের আসর বসছে এই বিভাগে। পরাগবহনকারী পতঙ্গদের উপর নানা গবেষণা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে এই সেমিনারে। সেটি উদ্বোধন করার কথা রয়েছে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য (শিক্ষা) আশিস চট্টোপাধ্যায়। তবে করোনার আতঙ্কে এই সেমিনারে অনেকেই আসতে পারছেন না বলে জানা গিয়েছে। তবুও দমে যাননি উদ্যোক্তারা। দেশের এবং কয়েকটি বিদেশের অধ্যাপকরা আসছেন সেমিনারে যোগ দিতে।