দেশে সবচেয়ে নোংরা শহর হাওড়া। পুরসভার মুকুটে এই ‘পালক’ যে যথার্থ, তা শহরের অলিগলি ঘুরলেই বোঝা যায়। আবর্জনার স্তূপ যত্রতত্র। রামরাজাতলার বিস্তীর্ণ এলাকার মানুষ যেন আস্তাকুঁড়ের মধ্যেই বাস করেন। বিভিন্ন জায়গায় দিনের পর দিন মাথা তুলে থাকে আবর্জনার টিলা।
সূর্য প্রায় মধ্যগগনে। চড়া রোদের দাপটে প্রাণ অতিষ্ঠ হওয়ার জোগাড়। তার মধ্যেই বারুইপুরের কল্যাণপুর পঞ্চায়েত এলাকায় প্রচার করেন যাদবপুর লোকসভা আসনের তৃণমূল প্রার্থী সায়নী ঘোষ। কখনও গাড়িতে, কখনও হেঁটে মানুষের কাছে পৌঁছে যান তিনি।
কর্ম বা গৃহক্ষেত্রে অশান্তি মনঃকষ্ট হতে পারে। পেশাদারী কর্মে সুনাম। মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: কলকাতা পুরসভা ভোটের আগেই শহরে বিজেপির সাংগঠনিক রদবদল হতে চলেছে। সূত্রের দাবি, কলকাতা দক্ষিণ এবং কলকাতা দক্ষিণ শহরতলি সাংগঠনিক জেলা মিশে গিয়ে একটি জেলায় পরিণত হবে। যদিও কলকাতা উত্তর এবং কলকাতা উত্তর শহরতলি সাংগঠনিক জেলা অপরিবর্তিত থাকছে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী সপ্তাহে রাজ্য বিজেপির তরফে আনুষ্ঠানিকভাবে এই সিদ্ধান্তের কথা ঘোষণা করা হবে। জানা গিয়েছে, গত লোকসভা ভোট থেকে শুরু করে দলের সদস্যতা অভিযান—প্রতিটি ক্ষেত্রেই রাজ্যের অন্যান্য জেলার তুলনায় কলকাতার দক্ষিণ প্রান্তে খুব খারাপ ফল করেছে দল। কেন্দ্র ও রাজ্য নেতৃত্ব উপলব্ধি করেছে, শহরের ওই অংশে দলের খোলনলচে বদলানো প্রয়োজন। সেই সূত্রেই এই পরিবর্তন বলে মনে করা হচ্ছে। বিজেপি নেতারা শহরের এই অংশে সংগঠন বাড়াতে বদ্ধপরিকর। কারণ, তৃণমূলনেত্রী থেকে শুরু করে দলের এবং মন্ত্রিসভার অধিকাংশ শীর্ষ পদাধিকারী দক্ষিণ কলকাতার বাসিন্দা। স্বভাবতই তৃণমূলের গড়ে জোড়াফুল শিবিরে ধস নামাতে পারলে, তার গুরুত্ব অনেক বেশি বলেই মনে করছেন রাজ্য ও দিল্লির নেতারা। এখন দেখার, গেরুয়া শিবিরের এই কৌশল আসন্ন পুরভোটে বিজেপিকে বাড়তি অক্সিজেন জোগায় কি না।
