ব্যবসায় বাড়তি বিনিয়োগ প্রত্যাশিত সাফল্য নাও দিতে পারে। কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি। শ্বাসকষ্ট ও বক্ষপীড়ায় শারীরিক ক্লেশ। ... বিশদ
তেমনটা অবশ্য হয়নি। রাত থেকে গভীর সঙ্কটে চলে যায় ঋষভ। সারা শরীরে সংক্রমণ থাকায় পরিস্থিতি দ্রুত হাতের বাইরে চলে যেতে থাকে। যদিও চিকিৎসকরা রাত জেগে আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়েছেন। কিন্তু, আটদিন হাসপাতালে মৃত্যুর সঙ্গে লড়ে যাওয়া ঋষভ আর চিকিৎসায় তেমন সাড়া দেয়নি। ভোরের দিকে একে একে তার শরীরের একাধিক অঙ্গপ্রত্যঙ্গ বিকল হতে শুরু করে। অবশেষে ভোর পাঁচটায় শেষ হয়ে যায় লড়াই। খবর পেয়ে হাসপাতালে চলে আসেন ঋষভের আত্মীয়রা। কান্নায় ভেঙে পড়েন তাঁরা। যেহেতু পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু তাই দেহের ময়নাতদন্ত প্রয়োজন। ইতিমধ্যে ময়নাতদন্তের অনুমতিও দিয়েছেন মৃতের অভিভাবকরা। বেলা ১১টার পর দেহ হাসপাতাল থেকে মর্গে পাঠানো হবে।
অন্যদিকে, এসএসকেএমে ভর্তি ওই ঘটনায় জখম আরও এক পড়ুয়া দিব্যাংশ ভকতের অবস্থার উন্নতি হয়েছে। গতকাল সে কথাও বলেছে। এদিন সকালে ঋষভের মৃত্যুর খবর পেয়ে চলে আসেন দিব্যাংশের বাবা। ঋষভের পরিজনদের সান্তনা দিতেও দেখা যায় তাদের।
এদিকে গত শুক্রবার পোলবার পুলকার দুর্ঘটনায় গাড়ির মালিক তথা চালক শামিম আখতারকে পুলিস গ্রেপ্তার করেছে। গতকাল একাধিক ধারায় মামলা দিয়ে তাকে চুঁচুড়া আদালতে পেশ করে পোলবা থানার পুলিস। আদালতে আবেদনের ভিত্তিতে তাকে চারদিনের পুলিসি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছেন বিচারক।