রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
শুক্রবার উত্তর ২৪ পরগনা জেলা পুলিসকে সঙ্গে নিয়ে সন্দেশখালিতে নদীর চরে মাটি খুঁড়ে হাড়গোড় ও মাথার খুলি উদ্ধার করে সিআইডি। যা নিয়ে রীতিমতো চাঞ্চল্য ছড়ায়। প্রথমে তা ময়নাতদন্তের জন্য বসিরহাট মহকুমা হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু সেখানে পরিকাঠামো না থাকায় তা পাঠিয়ে দেওয়া হয় এনআরএস হাসপাতালে। এর মাঝে ওই মৃতদেহ তাঁর স্বামীর বলে দাবি করেন স্থানীয় বাসিন্দা সুপ্রিয়া মণ্ডল। তিনি বলেন, তাঁর স্বামী দেবদাস মণ্ডলকে খুন করে নদীর চরে পুঁতে দেওয়া হয়। ঘোলা জলে মাছ ধরতে নেমে পড়ে বিজেপি। তারা দাবি করে দেবদাস তাদের দলের কর্মী ছিলেন। এই নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়। তা মেটাতেই সিআইডি সিদ্ধান্ত নেয় মৃতদেহ ডিএনএ পরীক্ষা করানো হবে। দেহ দাবি করছিলেন যাঁরা, তাঁদের ডেকে পাঠানো হয় হাসপাতালে। সূত্রের খবর, সেখানে তাঁদের শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তা মিলিয়ে দেখা হবে উদ্ধার হওয়া মাথার খুলি ও হাড়গোড়ের সঙ্গে। সেখান থেকে জানা যাবে মৃতদেহটি আসলে কার। এর পাশাপাশি সিআইডি আধিকারিকরা সুপার ইমপোজ পদ্ধতির আশ্রয় নিচ্ছেন। যে পদ্ধতিতে জানা সম্ভব, মাথার খুলিটি কার। ডিএনএ ও সুপার ইমপোজ পরীক্ষার রিপোর্ট আসার পরই তদন্তে এগতে চাইছেন আধিকারিকরা। সেই সঙ্গে ওই মৃতদেহ অন্য কেউ দাবি করছেন কিনা, তাও দেখতে চাইছেন আধিকারিকরা।