কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার ছাত্রাবাসে একটি ঘরের ভিতর থেকে ওই ছাত্রের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধার করা হয়। তার গলায় ফাঁস লাগানো ছিল। তাকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় বাগনান গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে চিকিৎসকরা মৃত বলে ঘোষণা করেন। এই ঘটনা জানাজানির পর ওই স্কুল চত্বরে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। এটি আত্মহত্যার ঘটনা নয়, তাকে পরিকল্পনা করে খুন করা হয়েছে বলে উত্তেজিত জনতার মধ্যে কেউ কেউ অভিযোগ করেন। হস্টেলের মধ্যে অনেকের নজর এড়িয়ে কীভাবে একটা ঘটনা ঘটে গেল, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলে ক্ষুব্ধ জনতা। তবে খুন বা আত্মহত্যায় প্ররোচনা বিষয়ক কোনও অভিযোগ বাগনান থানায় জমা পড়েনি বলে জানান ওই থানার পদস্থ পুলিসকর্তা।
এদিন বেলার দিকে মৃত ছাত্রের পরিবারের সদস্য এবং বেশ কিছু গ্রামবাসী ওই স্কুল ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন। পরিবারের সদস্যরা সংবাদমাধ্যমকে বলেন, বুধবার দুপুরে স্কুল থেকে ফোন করে জানানো হয় যে সলমন অসুস্থ অবস্থায় বাগনান গ্রামীণ হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে। আমরা হাসপাতালে গিয়ে জানতে পারি যে সে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মঘাতী হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে উলুবেড়িয়া মহকুমা হাসপাতালে মৃত ছাত্রের দেহের ময়নাতদন্তের সময় ওই স্কুলের এক আধিকারিক হাসপাতালে এলে তাঁর উপর চড়াও হন বিক্ষুব্ধ কিছু লোকজন। তাঁকে ব্যাপক মারধর করা হয় বলে অভিযোগ।