গার্ডেনরিচে বহুতল বিপর্যয়ের পর এক মাসের বেশি সময় অতিবাহিত। ঘটনার কয়েকদিনের মাথায় কারণ অনুসন্ধানে কমিটি গড়েছিল কলকাতা পুরসভা। কিন্তু ঘটনাস্থলের মাটির নমুনা সংগ্রহ করতেই লেগে গেল প্রায় তিন সপ্তাহ।
এসএসসি নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয়ে হাইকোর্টের রায় প্রসঙ্গে সোমবার চাকুলিয়ায় প্রকাশ্য জনসভা থেকে গর্জে উঠলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, এরা বলে বোমা ফাটবে! কী বোমা? ২৬ হাজার শিক্ষকের চাকরি চলে যাবে। আমরাও লড়ে যাব।
উলুবেড়িয়ায় ভোট হতে বাকি প্রায় এক মাস। প্রচার এখন মধ্য গগনে। এরমধ্যেই বিজেপি নেতাদের মারধরের অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার রাতে উদয়নারায়ণপুরের খিলা বাজারে।
কাঠফাটা রোদ্দুর। বাইরে বেরলে যেন আগুনের হল্কা লাগছে। রাসবিহারী থেকে গড়িয়াহাটগামী রাস্তার ধারে এক জনপ্রিয় পাইস হোটেলে তখন তোড়জোড় তুঙ্গে। পরিবেশনের কর্মীরা খাবার দিতে ব্যস্ত। এর মধ্যেই খেতে বসা কয়েকজনের কথায় সেখানে ছড়িয়ে পড়ল ভোটের উত্তাপ।
কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: বহুতলের নকশা অনুমোদনের জন্য প্রায় এক বছরের কাছাকাছি সময় লেগে যেত। তার বদলে এখন অনুমোদন মিলবে মাত্র ৩০ দিনে। তাও আবার ‘কমন অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম (ক্যাফ)’ নামক একটিমাত্র নথি পূরণ করে। ‘ইজ অব ডুয়িং বিজনেস’-এর আওতায় কলকাতা পুর প্রশাসন এসেছে। তারই অন্যতম পদক্ষেপ হিসেবে এই ব্যবস্থার সূচনা করায় কেন্দ্রীয় সরকার প্রশংসা করল কলকাতা পুরসভার। প্রশংসা করা হয়েছে মেয়র ফিরহাদ হাকিমেরও। দু’দিন আগে কেন্দ্রীয় সরকারের আবাসন এবং নগরোন্নয়ন মন্ত্রকের অতিরিক্ত সচিব সিদ্ধার্থ মিনা শহরে এসেছিলেন। তিনি শহরের একটি অভিজাত হোটেলে বৈঠক করেন। সেখানে পুরসভার কমিশনার, রাজ্য সরকারের নগরোন্নয়ন দপ্তরের আধিকারিকরা উপস্থিত ছিলেন। সেখানে ওই অতিরিক্ত সচিব পুরসভার কাজের প্রশংসা করে বলেন, দিল্লি-মুম্বই যে কাজ দু’বছরেও করতে পারেনি, কলকাতা পুরসভা দু’মাসে করে দিয়েছে। যা শুধু নজিরবিহীন নয়, যথেষ্ট প্রশংসার যোগ্য। অত্যন্ত ভালো এবং দক্ষতার সঙ্গে যাবতীয় কাজ সামলেছে কলকাতা পুর প্রশাসন। ‘কমন অ্যাপ্লিকেশন ফর্ম (ক্যাফ)’ চালু করে পুর প্রশাসন যে তাঁকে তাক লাগিয়ে দিয়েছে, তা ওই আমলাও স্বীকার করে নিয়েছেন। পাশাপাশি, তিনি বলেছেন, পুর প্রশাসন এভাবে কাজ করে গেলে, সবক্ষেত্রেই কেন্দ্র পাশে থাকবে। নাগরিক পরিষেবাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার কথাই তিনি বলে গিয়েছেন। মেয়র ফিরহাদ হাকিম বলেন, আমি অত্যন্ত খুশি। কারণ আমার বিভাগ এবং পুরকর্তা-আধিকারিকরা যেভাবে পরিষেবা দিয়ে থাকেন, তা প্রশংসিত হয়েছে। আগামীদিনও এভাবেই কাজ করে যাওয়া হবে।
