পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
সোমবার, উদ্যান বিভাগের মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমারের নেতৃত্বে বায়ো-ডাইভার্সিটি বোর্ডের বৈঠক হয়। সেই বৈঠকে শহরের ১৫টি কলেজের মূলত জুলজি ও বটানি বিভাগের পড়ুয়ারা এবং অধ্যাপক-অধ্যাপিকারা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও, পরিবেশপ্রেমী ১২টি সংগঠন বৈঠকে উপস্থিত ছিল। এদের সামনে রেখে শহরকে পরিবেশবান্ধব করে তুলতে উদ্যোগী কলকাতা পুরসভা। এর আগে বহুবার সামান্য ঝড়ে গাছ উপড়ে পড়ার ঘটনা ঘটেছে শহরে। বহুক্ষেত্রেই বিজ্ঞানীরা প্রশ্ন তুলেছেন যে, বনসৃজনের নামে শহরজুড়ে গাছ লাগানো হলেও তা বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে হয়নি। সেই কারণেই এবার এই ‘স্টাডি-রির্পোট’ তৈরির পরিকল্পনা। সূত্রের খবর, ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনালের তরফে প্রশাসনের কাছে শহরের বায়ো-ডাইভার্সিটি’র তথ্য জানতে চাওয়া হয়েছে। আগামী মার্চের মধ্যেই সেই তথ্য জমা দিতে হবে পুরসভাকে।
মেয়র পারিষদ দেবাশিস কুমার জানিয়েছেন, ইতিমধ্যেই শহরের ৬ ও ৮ নম্বর বোরোয় বায়ো-ডাইভার্সিটি তথ্যশালা তৈরির কাজ প্রায় শেষের পথে। তাঁর কথায়, ‘এটা একটা অভিনব কাজ। যা সম্পূর্ণ হলে শহরের জীববৈচিত্র সম্পর্কে সামগ্রিক তথ্য আমাদের হাতে থাকবে। শুধুমাত্র গাছ লাগালেই পরিবেশ রক্ষা হয় না। তার সঙ্গে পাখি, নানা প্রজাতির কীটপতঙ্গ অঙ্গাঙ্গিভাবে জড়িত। তাদেরও বাঁচানো প্রয়োজন। একটা আধুনিক শহরের কাছে এই ধরনের তথ্যশালা থাকা অতি প্রয়োজন। ’
তবে, যেহেতু সামনে পুরসভার নির্বাচন, তাই আগামী মার্চের মধ্যেই সব ওয়ার্ডের কাজ সম্পূর্ণ করা সম্ভব নয় বলেই পুর-প্রশাসন সূত্রের খবর। ন্যাশনাল গ্রিন ট্রাইব্যুনালকে চিঠি দিয়ে তা জানিয়েও দেওয়া হবে।