পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুরসভার চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল মেম্বার তথা শহর তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অমিত ঘোষ বলেন, দু’টি ভাগে ২২ লক্ষ ৫১ হাজার ও ১৭ লক্ষ ১৫ হাজার টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে। শহরের মূল রাস্তার দু’পাশ আমরা সুদৃশ্য পেভার ব্লক দিয়ে সাজানো হবে। সেখানে বাহারি গাছও আমরা লাগানোর ব্যবস্থা রেখেছি। সুপ্রাচীন এই শহরকে সাজিয়ে তোলার কাজ ইতিমধ্যেই শুরু হয়ে গিয়েছে। বিরোধীদের নিয়ে অবশ্য তিনি মুখ খুলতে চাননি। অমিতবাবু বলেন, মানুষের চাহিদা মেনে শহরকে সাজানো হচ্ছে। বিরোধীদের কি মনে হচ্ছে তা নিয়ে ভেবে সময় নষ্ট করতে চাই না। বাসিন্দাদের শহর, তাঁদের ইচ্ছেতেই উন্নয়নের পরিকল্পনা করা হবে। বিজেপির হুগলির সাংগঠনিক জেলার সভাপতি গৌতম চট্টোপাধ্যায় বলেন, পুরভোটের মুখে মানুষকে প্রভাবিত করতে পুরসভা কাজ করছে। এটাকে কাজ করা বলে না। আসলে কিছু লোককে কাজ পাইয়ে দেওয়াটাও এক উদ্দেশ্য। দলীয় কর্মীদের পালনপোষণের পরিকল্পনাকে উন্নয়ন বলে মনে হয়না। আমরা মানুষের কাছে যাব। তারাই শেষ বিচার করবেন।
গত প্রায় ছ’মাস ধরে পুরসভার উন্নয়নে নানান পরিকল্পনা রূপায়ণের কাজ বাঁশবেড়িয়া পুরসভা করে যাচ্ছে। এরমধ্যে অন্যতম, পুরসভার সৌন্দর্যায়নের কাজ। পুরসভার মুখ্য সড়ক সাহাগঞ্জ থেকে ত্রিবেণী এই ১৩ কিমি রাস্তার দু’পাসের ফুটপাত রঙিন সিমেন্টের ব্লক বা পেভার ব্লক দিয়ে সাজানো শুরু হয়েছে। রাস্তার দু’দিকে জুড়ে ওই কাজ করা হবে। ইতিমধ্যে কালনা থেকে শহরে ঢোকার মুখের শহুরে এলাকায় কাজও শুরু হয়ে গিয়েছে। সেই সঙ্গে ফুটপাত জুড়ে নানান গাছ লাগানোর জায়গাও রাখা হচ্ছে। পুরকর্তারা জানিয়েছেন, সৌন্দর্যায়ন ও সবুজায়নের কাজ একইসঙ্গে করা হচ্ছে। প্রথম পর্যায়ে ত্রিবেণী সেতু থেকে পঞ্চানন তলা পর্যন্ত রাস্তার দু’পাশ সাজানো হবে। বিরোধী মহলে এনিয়ে নানান অভিযোগ থাকলেও শহরের ফুটপাত নির্দিষ্ট করার সঙ্গে তা সাজানো নিয়ে বাসিন্দা মহলে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়াই মিলছে বলে পুরকর্তারা দাবি করেছেন।