কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
সরকারি আইনজীবী জানান, ঘটনার পরই গৃহবধূ সন্ধ্যা মালো পুলিসের কাছে বারবার দাবি করেন, দ্বিতীয় এই শিশুকন্যাটিকে মানুষ করার ক্ষেত্রে কিছু সমস্যা হচ্ছিল। তাই এই বক্তব্য সত্য কি না, তা জানার জন্য কোর্টে সরকার পক্ষ থেকে এই আবেদন এদিন জানানো হয়। বিচারক সেই আবেদনে সিলমোহর দেন। বর্তমানে ওই গৃহবধূ জেল হেফাজতে আছেন। আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি ফের এই মহিলাকে শিয়ালদহ কোর্টে হাজির করা হবে।
আদালত ও পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, গত ২৬ জানুয়ারি বেলেঘাটা থানা এলাকায় এক অভিজাত বহুতলে এই নৃশংস শিশুখুনের ঘটনাটি ঘটে। খবর পেয়ে পুলিস এসে ওই মহিলাকে জেরা এই খুনের ঘটনার রহস্যভেদ করে। পরে ওই বহুতল বাড়ির ম্যানহোল খুলে সেপটিক ট্যাঙ্ক থেকে দু’মাসের ওই শিশুকন্যার নিথর দেহটি উদ্ধার করে। গ্রেপ্তার করা হয় অভিযুক্ত ওই মহিলাকে। তাঁর বিরুদ্ধে হত্যা ও সাক্ষ্য লোপাটের অভিযোগ এনে মামলা দায়ের করা হয়।