গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি এই ম্যারাথন করার প্রস্তাব দিয়েছেন ছাত্রছাত্রীরা। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোয়েস্ট মল পর্যন্ত এই দৌড়ের আয়োজন করতে চান তাঁরা। নিয়মমতো এই রকম ম্যারাথনের জন্য পুলিস, ট্রাফিক ইত্যাদির অনুমতি লাগে। কারণ, যে রাস্তা দিয়ে ম্যারাথন হবে, সেটা কতক্ষণ বন্ধ রাখা হবে, তার বিকল্প রাস্তাই বা কী হবে ইত্যাদি ঠিক করার জন্য আগাম পরিকল্পনা করতে হয়। তাই পুলিসের অনুমোদন ছাড়া এটি আয়োজন করা যায় না। এদিকে, মেডিক্যালের সাহায্য পেতে একটি বেসরকারি হাসপাতালকে চিঠি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। জলের সরবরাহের জন্যও প্রাথমিকভাবে কথা বলা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক-পড়ুয়াদের মতে, এটি ভালো উদ্যোগ। কর্তাদেরও এ নিয়ে যথেষ্ট উৎসাহ রয়েছে। তবে পুলিসি অনুমোদনের অপেক্ষায় তাঁরা।
এদিকে, রাজ্য জয়েন্ট এন্ট্রান্স পরীক্ষায় কড়া হল জয়েন্ট বোর্ড। মোবাইল নিয়ে কেউ যাতে পরীক্ষার কেন্দ্রে ঢুকতে না পারে, তার জন্য সুরক্ষায় বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছে তারা। যাদবপুরকে জয়েন্ট বোর্ড এই মোবাইল ধরার জন্য এবার তিনটি যন্ত্র দিচ্ছে বলে খবর। যদিও গতবার তাদের একটিই যন্ত্র দেওয়া হয়েছিল। এবার যে তিনটি মোবাইল ধরার যন্ত্র দেওয়া হল, তার মধ্যে একটি থাকবে পর্যবেক্ষকের কাছে, অপরটি নিয়ে ঘুরবেন রোভিং অবজার্ভার এবং তৃতীয়টি থাকবে বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে। পর্যবেক্ষক সারাক্ষণ ক্লাসরুমগুলিতে সেই যন্ত্র নিয়ে পরীক্ষা করবেন। রোভিং অবজার্ভার যখন একটি কেন্দ্র থেকে আরেকটি কেন্দ্রে যাবেন, একবার করে সেই যন্ত্র ক্লাসে পরীক্ষা করে নেবেন। এবার তো পরীক্ষার্থীর সংখ্যাও কম, তাহলে এত বাড়তি যন্ত্র কেন? বিশ্ববিদ্যালয়ের এক কর্তার কথায়, জয়েন্টে কেউ যাতে কোনও রকম মোবাইল ব্যবহার না করতে পারেন, তার জন্য বোর্ড ১০০ শতাংশ নিশ্চিত হতে চাইছে। তাই তিনটি যন্ত্র দেওয়া হয়েছে।