খাতায় কলমে বলছে, ‘কলকাতার তাপমাত্রা ৩৯.৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।’ পাশাপাশি আবার এটাও বলছে, ‘ইটস ফিল লাইক ৪৬।’ অর্থাৎ গরমের অনুভব, বাস্তব তাপমাত্রার তুলনায় সাড়ে ছ’ডিগ্রি বেশি।
মামলার মাঝপথে বাবা একবার এসেছিলেন শ্বশুরবাড়ি মায়ের সঙ্গে কথা বলতে। মেয়ের জন্য গোটা কয়েক চকোলেট আর খেলনা এনেছিলেন। অনেকদিন পর বাবাকে দেখে পাঁচ বছরের মেয়েটি কেঁদে ফেলেছিল। বাচ্চারা অত কিছু বোঝে না।
আজ বৃহস্পতিবার থেকে টানা ২০ দিন শিয়ালদহ ডিভিশনে ২৩টি লোকাল ট্রেন বাতিল থাকবে। দমদম জংশন স্টেশনে রেল ট্র্যাকের জরুরি মেরামতি কাজের জন্য যাত্রীদের এই দুর্ভোগ পোহাতে হবে। শিয়ালদহ মেইন, সাউথ ও বনগাঁ শাখার একাধিক ট্রেন পরিষেবা এর জেরে বিঘ্নিত হবে।
রামনবমীকে কেন্দ্র করে বুধবার ভোটপ্রচারে তুফান তোলার চেষ্টা করল বিজেপি। কিন্তু সেই প্রচারের আলো অনেকটাই টেনে নিল তৃণমূল কংগ্রেস। এদিন রামনবমীকে ঘিরে নানা অনুষ্ঠান ও মিছিলে হাজির ছিলেন তৃণমূলের নেতা ও লোকসভার প্রার্থীরা।
দলীয় কর্মসূচিতে যোগ দিতে আসার পথে দুর্ঘটনার কবলে পড়লেন বারাসত লোকসভা কেন্দ্রের তৃণমূল প্রার্থী ডাঃ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। মাথায়, ঘাড়ে ও হাতে আঘাত লেগেছে তাঁর। জখম অবস্থায় কাকলিকে বারাসত সরকারি মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হয়।
রামনবমীর দিনে হাওড়ায় পৃথক শোভাযাত্রা করল বিজেপি এবং তৃণমূল। লিলুয়ায় রাজ্যের শাসকদলের আয়োজিত মিছিলে যোগ দিয়েছিলেন হাওড়া লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়। বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তীও এদিন রামনবমীর মিছিলে হাঁটেন।
সাধারণ পরিবারের মেয়ে। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনার প্রতি অদম্য জেদ। দ্বিতীয়বারের জন্য ইউপিএসসি পরীক্ষায় বসেছিলেন। সাফল্যও পেলেন অশোকনগর পুরসভার ১১ নম্বর ওয়ার্ডের ব্রততী দত্ত। সর্বভারতীয় পরীক্ষায় তাঁর র্যাঙ্ক ৩৪৬।
বালিগঞ্জের পর এবার কড়েয়া। এক মাসের মধ্যে ফের ব্যবসায়ী অপহরণের ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়াল কলকাতা শহরে! নুর আলম নামে এক ব্যবসায়ীকে অপহরণ করে আটকে রেখে এক কোটি টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতী দল।
মহিলাদের স্বনির্ভর করার জন্য মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্বপ্নের প্রকল্প, লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। সেই প্রকল্প তিনি শুরু করেন মাসিক ৫০০ টাকা দিয়ে। এবার তা বাড়িয়ে হাজার টাকা এবং বারোশো টাকা করেছেন।
২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে শ্রীরামপুর লোকসভায় জিতেছিল তৃণমূল কংগ্রেস। সাত বিধানসভার মধ্যে একমাত্র শ্রীরামপুরেই লিড পাননি ঘাসফুলের দাপুটে প্রার্থী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও এই কেন্দ্রে পুরনো দক্ষিণপন্থী, বর্তমানে তৃণমূলের ভোটব্যাঙ্ক যথেষ্ট মজবুত।
ক্যাঙারুর ঘরের সামনে বসানো হয়েছে এয়ার কুলার। এনক্লোজারের গেটের সামনে দু’টি মেশিন বসেছে। সকাল ন’টা থেকে বিকেল চারটে পর্যন্ত চলছে। তার ফলে শরীর ঠান্ডা হচ্ছে প্রাণীগুলির। তপ্ত দুপুরে পাচ্ছে শীতল বাতাস। ভারি আনন্দ তাদের।
প্রখর রোদ্দুর আর চড়া গরমের মধ্যেই চলছে ভোটপ্রচার। প্রায় প্রতিদিনই সকাল থেকে বিভিন্ন এলাকায় পায়ে হেঁটে বা টোটোয় চেপে প্রচার সারছেন যাদবপুর লোকসভা কেন্দ্রের বামপ্রার্থী তথা ছাত্রনেতা সৃজন ভট্টাচার্য।
রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
বিএনএ, বারাকপুর: কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও সহ উপাচার্যের প্রকাশ্যে বাগবিতণ্ডা! শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনে এই দৃশ্য দেখে হতবাক হয়ে যান সকলে। কথা কাটাকাটির পর সহ উপাচার্য গৌতম পাল উপাচার্যের ঘরের সামনে অবস্থানে বসেন। কিছুক্ষণ পর তিনি ‘অসুস্থ’ বোধ করেন। এই ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে শিক্ষামহলে। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রের খবর, এক মহিলা কর্মীকে মানসিক অত্যাচারের অভিযোগ পেয়ে রেজিস্ট্রারকে ছুটিতে পাঠিয়ে ছিলেন উপাচার্য। দুই দিন পরেই রেজিস্ট্রারকে পুনর্বহালের নির্দেশিকা জারি করেন সহ উপাচার্য। যা নিয়ে উপাচার্য ও সহ উপাচার্যের সংঘাত প্রকাশ্যে আসে।
২০১৯ সালের প্রথম দিকে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ করা হয় ফিজিওলজি বিভাগের প্রাক্তন ডিন গৌতম পালকে। ফিজিওলজি বিভাগেই সহ উপাচার্যের দপ্তর বানিয়ে দেওয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে। সূত্রের খবর, গৌতমবাবু শাসক দলের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। সহ উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েই তিনি সমান্তরাল প্রশাসন চালানোর চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। এর ফলে উপাচার্যের সঙ্গে সহ উপচার্যের সংঘাত বাধতে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক দিন আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দেবাংশু রায়ের বিরুদ্ধে এক মহিলা সহকর্মীকে মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। উপাচার্যের ঘরে এসে মহিলা কর্মী কান্নাকাটি করেন।
ওই অভিযোগ পেয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন উপাচার্য। গত ১৭ জানুয়ারি রেজিস্ট্রার দেবাংশুবাবুকে ছুটিতে পাঠান উপাচার্য। ২০ জানুয়ারি সহ উপাচার্য দেবাংশুবাবুকে রেজিস্ট্রার পদে পুনর্বহালের নির্দেশিকা জারি করেন। সেই চিঠি অবশ্য প্রকাশ্যে আসে ২১ জানুয়ারি সন্ধ্যায়। উপাচার্য যদিও ২০ জানুয়ারি ‘অন ডিউটি’তে ছিলেন। সহ উপাচার্যের এই নির্দেশিকাতে ক্ষুব্ধ হন উপাচার্য। কেন তিনি রেজিস্ট্রারকে পুনর্বহালের নির্দেশিকা জারি করেছেন, তা জানতে শোকজ করেন উপাচার্য। সাত দিনের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে বলা হয়। সূত্রে জানা গিয়েছে, উপাচার্যের বর্তমানে সহ উপাচার্যের কোনও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা থাকে না।
শুক্রবার দুপুর ১টা নাগাদ প্রশাসনিক ভবনে সহ উপাচার্য উপাচার্যের সামনে এসে নিজস্ব অফিস ঘরের দাবি করেন। এবং তা প্রশাসনিক ভবনেই দিতে হবে বলে জানান। এ নিয়ে বাগবিতণ্ডা বাধে উপাচার্য ও সহ উপাচার্যের। সেই সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য আধিকারিক ও কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের সামনেই দু’জনের তীব্র চিৎকারে কথা কাটাকাটি হয়। এরপরই উপাচার্যের ঘরের সামনে অবস্থানে বসেন সহ উপাচার্য। বিকেল তিনটে নাগাদ তিনি ‘অসুস্থ’ হয়ে পড়েন। বিশ্ববিদ্যালয়েরই চিকিৎসক এসে তাঁর প্রাথমিক চিকিৎসা করেন। সহ উপাচার্য সাংবাদিকদের বলেন, আমি মিডিয়ার সঙ্গে কোনও কথা বলব না। রেজিস্ট্রারকে পুনর্বহালের প্রশ্নে তিনি বলেন, আমার ক্ষমতা অনুযায়ী করেছি। আইনের বাইরে কিছু করিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শঙ্করকুমার ঘোষ বলেন, আমাকে না জানিয়ে রেজিস্ট্রারকে পুনর্বহালের নির্দেশিকা দিয়েছেন সহ উপাচার্য। তাই তাঁকে শোকজ করা হয়েছে।
২০১৯ সালের প্রথম দিকে কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ করা হয় ফিজিওলজি বিভাগের প্রাক্তন ডিন গৌতম পালকে। ফিজিওলজি বিভাগেই সহ উপাচার্যের দপ্তর বানিয়ে দেওয়া হয় বিশ্ববিদ্যালয়ের তরফে। সূত্রের খবর, গৌতমবাবু শাসক দলের ঘনিষ্ঠ বলে পরিচিত। সহ উপাচার্যের দায়িত্ব পেয়েই তিনি সমান্তরাল প্রশাসন চালানোর চেষ্টা করেন বলে অভিযোগ। এর ফলে উপাচার্যের সঙ্গে সহ উপচার্যের সংঘাত বাধতে থাকে। বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক দিন আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দেবাংশু রায়ের বিরুদ্ধে এক মহিলা সহকর্মীকে মানসিক নির্যাতনের অভিযোগ ওঠে। উপাচার্যের ঘরে এসে মহিলা কর্মী কান্নাকাটি করেন।
ওই অভিযোগ পেয়ে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেন উপাচার্য। গত ১৭ জানুয়ারি রেজিস্ট্রার দেবাংশুবাবুকে ছুটিতে পাঠান উপাচার্য। ২০ জানুয়ারি সহ উপাচার্য দেবাংশুবাবুকে রেজিস্ট্রার পদে পুনর্বহালের নির্দেশিকা জারি করেন। সেই চিঠি অবশ্য প্রকাশ্যে আসে ২১ জানুয়ারি সন্ধ্যায়। উপাচার্য যদিও ২০ জানুয়ারি ‘অন ডিউটি’তে ছিলেন। সহ উপাচার্যের এই নির্দেশিকাতে ক্ষুব্ধ হন উপাচার্য। কেন তিনি রেজিস্ট্রারকে পুনর্বহালের নির্দেশিকা জারি করেছেন, তা জানতে শোকজ করেন উপাচার্য। সাত দিনের মধ্যে শোকজের জবাব দিতে বলা হয়। সূত্রে জানা গিয়েছে, উপাচার্যের বর্তমানে সহ উপাচার্যের কোনও গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা থাকে না।
শুক্রবার দুপুর ১টা নাগাদ প্রশাসনিক ভবনে সহ উপাচার্য উপাচার্যের সামনে এসে নিজস্ব অফিস ঘরের দাবি করেন। এবং তা প্রশাসনিক ভবনেই দিতে হবে বলে জানান। এ নিয়ে বাগবিতণ্ডা বাধে উপাচার্য ও সহ উপাচার্যের। সেই সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য আধিকারিক ও কর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন। তাঁদের সামনেই দু’জনের তীব্র চিৎকারে কথা কাটাকাটি হয়। এরপরই উপাচার্যের ঘরের সামনে অবস্থানে বসেন সহ উপাচার্য। বিকেল তিনটে নাগাদ তিনি ‘অসুস্থ’ হয়ে পড়েন। বিশ্ববিদ্যালয়েরই চিকিৎসক এসে তাঁর প্রাথমিক চিকিৎসা করেন। সহ উপাচার্য সাংবাদিকদের বলেন, আমি মিডিয়ার সঙ্গে কোনও কথা বলব না। রেজিস্ট্রারকে পুনর্বহালের প্রশ্নে তিনি বলেন, আমার ক্ষমতা অনুযায়ী করেছি। আইনের বাইরে কিছু করিনি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য শঙ্করকুমার ঘোষ বলেন, আমাকে না জানিয়ে রেজিস্ট্রারকে পুনর্বহালের নির্দেশিকা দিয়েছেন সহ উপাচার্য। তাই তাঁকে শোকজ করা হয়েছে।
