পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
গাইঘাটা পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি ইলা বাগচি বলেন, পঞ্চায়েত সদস্যের এই অনুমতি দেওয়ার এক্তিয়ার নেই। বিডিও এই অনুমতি দিতে পারেন। স্কুলে পড়াশোনা বন্ধ করে মাঠে বিয়ের অনুষ্ঠানের প্যান্ডেল করা সঠিক কাজ হয়নি। অভিযোগ পাওয়ার পরেই পঞ্চায়েত সমিতির আধিকারিকরা ঘটনাস্থলে গিয়েছিলেন।
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, এলাকার বাসিন্দা পীযূকান্তি মণ্ডলের মেয়ের বিয়ের অনুষ্ঠান রয়েছে। জায়গা কম থাকায় তিনি স্কুল কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যের অনুমতি নিয়ে মেয়ের বিয়ের খাওয়াদাওয়ার অনুষ্ঠানের জন্য মাঠেই প্যান্ডেল করেছেন। এদিন দুপুরে ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে এলেও প্যান্ডেল দেখে ভিরমি খায়। বিয়েবাড়ির হইচইয়ের কারণে এদিন কোনও ক্লাস হয়নি। কেবলমাত্র খাবার খেয়ে কচিকাঁচারা বাড়ি ফিরে যায়। এই বিষয়ে পীযূষবাবু বলেন, মৌখিকভাবে স্কুলের শিক্ষিকা এবং স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্যের কাছ থেকে অনুমতি নেওয়া হয়েছে। যদিও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্কুলের শিক্ষিকা জানিয়েছেন, স্কুল বন্ধ ছিল না। ছাত্রছাত্রীরা স্কুলে এসেছিল। ছাত্রছাত্রীরা স্কুলের মাঠে বিয়ের অনুষ্ঠানের প্যান্ডেল দেখে ক্লাস করেনি। কাজ থাকায় আমরা বিডিও অফিসে এসেছি।