পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুরসভার এক শীর্ষকর্তা বলেন, প্রবীণদের সব সময়ই গুরুত্ব দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু যুবারা সেই অর্থে ব্রাত্য। মনে করা হচ্ছে, তাঁদের পরামর্শকেও গুরুত্ব দেওয়া উচিত। গত কয়েক মাসে কলকাতা পুরসভায় ‘টক টু মেয়র’ কর্মসূচিতে যে ক’টি ফোন এসেছে, বেশিরভাগই পরিষেবা সংক্রান্ত অভিযোগ বিষয়ে। কিছু এসেছে ধন্যবাদজ্ঞাপন করেও। কিন্তু পরামর্শ দেওয়ার ঘটনা প্রায় নেই বললেই চলে। একইসঙ্গে শিক্ষিত যুব প্রজন্ম তো নেতাদের উপর থেকে বিশ্বাস বা আস্থা দুই-ই হারিয়ে ফেলেছেন। সেই আস্থা ও বিশ্বাস অর্জন জরুরি বলেই মনে করছেন মেয়র। তাই তাঁদের বক্তব্যে অত্যন্ত গুরুত্ব দিতে চাইছেন তিনি। পুরসভার এক মেয়র পারিষদের কথায়, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও যুব সম্প্রদায়ের উপরই ভরসা রেখেছেন। যে কোনও বিষয়ে তিনি তরুণদের এগিয়ে আসতে বলেছেন। সেখানে কলকাতাকে নতুনভাবে তৈরি করার জন্য যুবাদের উপরই ভরসা রাখতে চান মেয়রও। মেয়র ফিরহাদ হাকিম বললেন, যুবারাই সমাজের ভিত্তি। কী করতে চান তাঁরা, কী তাঁদের পরামর্শ, তাঁরা কীভাবে কলকাতাকে কীভাবে চান, তা জেনে নেব- ফেসবুক লাইভে বসে।
তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগ সূত্রে জানা গিয়েছে, সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট হোয়্যাটসঅ্যাপে অভিযোগ জানানোর ব্যবস্থা যথেষ্ট জনপ্রিয় হয়েছে। বহু মানুষ যাঁরা সরাসরি মেয়রের সঙ্গে দেখা করতে পারেন না, তাঁরা ওই হোয়্যাটসঅ্যাপ নম্বরে অভিযোগ করে সুরাহা পেয়েছেন। মেয়রের ব্যক্তিগত নম্বরে এই অভিযোগগুলি ছবি সহকারে আসে। সেগুলি খোদ মেয়রের নজরদারিতে সমাধান করা হয়। মেয়র চাইছেন, ‘ইয়ুথ ফর কলকাতা’-তে তথ্যপ্রযুক্তি বিভাগের মুখ্য পরামর্শদাতাও বসুন। যে পরামর্শগুলি আসবে, সেগুলি তিনি নথিবদ্ধ করবেন। সেগুলি কীভাবে কার্যকর করা যায়, তা দেখবেন তিনি।