কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ভজন পাইক চালের লরিতে লেবার হিসেবে কাজ করেন। ধৃত ঝন্টু রঙের মিস্ত্রি। তারা প্রায়শই একই সঙ্গে বসে মদ্যপান করত। শনিবার রাতে বাড়ি থেকে বেরিয়ে ভজন মদের আসরে যোগ দেয়। ইতনা শ্মশান লাগোয়া শ্রীমা বিদ্যামন্দির স্কুলের পিছনে মদের আসরে মোট তিন জন ছিল। সেখানে প্রথম দফায় মদ্যপানের পর দু’জন চলে যায়। শুধুমাত্র ঝন্টু ও ভজন থেকে যায়। কে বেশি মদ খেয়েছে, তানিয়ে বচসা চলার সময় দু’জনের মধ্যে মারপিট শুরু হয়। এরপর ঝন্টু ভজনকে গলা টিপে খুন করে বলে অভিযোগ। রবিবার সকালে স্কুলের পিছন থেকে ভজনের দেহ উদ্ধার হয়। এদিন বিকেলে পুলিস ঝন্টুকে গ্রেপ্তার করে। ভজনের মা চায়না পাইক বলেন, আমার মনে হয় চক্রান্ত করে ছেলেকে খুন করা হয়েছে। নেশা করা ছাড়া ছেলের কোনও দোষ ছিল না। ও যা আয় করত, বাড়িতে কোনও টাকা দিতনা। বার বার নেশা করতে না বলতাম। কথা শুনত না। ফোন পেয়েই বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। ওর টাকা পয়সা নেওয়ার জন্য হয়তো খুন করা হয়েছে।