কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
সেখানে আরও বেশি করে জেলায় জেলায় এই নাগরিকত্ব আইনের ইতিবাচক দিকগুলি তুলে ধরতে বদ্ধপরিকর গেরুয়া শিবির। সাম্প্রতিক উপনির্বাচনে এনআরসি একটা ইস্যু ছিল। যার জেরে সংশ্লিষ্ট এলাকার মানুষের মধ্যে কৃত্রিম ভীতি তৈরি করতে সমর্থ হয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। যার পাল্টা হিসেবে এই নাগরিকত্ব সংশোধনী আইনকে হাতিয়ার করতে চাইছে দিলীপ ঘোষেরা। এ প্রসঙ্গে দলের বুদ্ধিজীবী সেলের আহ্বায়ক পঙ্কজ রায় বলেন, আমরা ডিসেম্বর মাস থেকেই নাগরিকত্ব আইন নিয়ে সভা করব। তৃণমূলনেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় স্রেফ রাজনীতির স্বার্থে সংখ্যালঘুদের উস্কানি দিচ্ছেন। কিন্তু এই আইনে কাউকে দেশ থেকে বিতারণের কথা উল্লেখ করা হয়নি। বরং দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে মতুয়া, রাজবংশী সহ একাধিক উদ্বাস্তু সম্প্রদায়ের নাগরিকত্বের দাবি মান্যতা পাবে। জেলায় জেলায় এই বিষয়টি নিয়ে আমরা সভা করব। পঙ্কজবাবু আরও বলেন, প্রয়োজনে এলাকায় এলাকায় ছোট ছোট জমায়েত করেও সাধারণ মানুষকে নাগরিকত্ব আইন নিয়ে বোঝাব।