দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
পুলিস সূত্রের বক্তব্য, যেখানে খুনের ঘটনা ঘটেছে সেই জায়গাটি চিহ্নিত করা সম্ভব হয়েছে। ড্রেনে যেখানে দেহ উদ্ধার হয়েছে তার থেকে অন্তত ২০০ মিটার দূরেও একটি আবাসনের সামনে রক্ত মিলেছে। সেই সেখানকার একটি ফ্ল্যাটের এক যুবকও সন্দেহের তালিকায় রয়েছে। একটি সূত্রের দাবি, বৃহস্পতিবার ঘটনার তদন্তে আসা পুলিস কুকুরও সেই দিকেই ছুটেছে। তবে নির্দিষ্ট জায়গা চিহ্নিত করতে পারেনি। তবে দেহ উদ্ধারের ঘটনার পর দিন ড্রেনে পাওয়া বিছানার রক্ত বা ২০০ মিটার দূরে পাওয়া ওই রক্ত রাজারই কি না তা পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়ার পরই নিশ্চিত হওয়া যাবে।
এদিকে, একটি সূত্রের দাবি, এলাকার কিছু যুবকের সঙ্গে মাঝে মধ্যেই আসরে বসতেন রাজা। সেই সূত্রে ওই বন্ধুদের খোঁজ চলছে। ঘটনার পর থেকে অন্তত ৫ জন যুবক বাড়ি ছাড়া বলে পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে। তাদের মোবাইল বন্ধ রয়েছে। তবে তারা সংলগ্ন এলাকাতেই রয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। তাদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে পুলিস। এদিকে, তদন্তের জন্য বিস্তারিত জানতে চন্দননগরে থাকা রাজার বান্ধবীকেও জিজ্ঞাসাবাদ করবে পুলিস। তবে, এই খুনের ঘটনায় কেউ আটক বা গ্রেপ্তার না হওয়ায় ঝিলপাড় এলাকার বাসিন্দারা প্রশ্ন তুলছেন। তবে পুলিস সূত্রের বক্তব্য, তদন্তের অগ্রগতিতে তাঁরা আশাবাদী, দ্রুত এই খুনের কিনারা করা যাবে। মৃতের বাবার অভিযোগের ভিত্তিতে খুনের তদন্ত করছে বাগুইআটি থানার পুলিস। তবে জনবহুল এলাকায় খুন করে ফেলে দেওয়ার অভিযোগের ঘটনায় পুলিসের পক্ষ থেকে এখনও পর্যন্ত কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি। বাগুইআটির এক বাসিন্দা জানান, কয়েক মাস আগে জ্যাংড়ায় রাজারহাট রোড সংলগ্ন একটি ফ্ল্যাটে এক বধূকে খুনের অভিযোগ উঠেছিল। সেই ঘটনারও এখনও পর্যন্ত কিনারা হয়নি। তবে পুলিস সূত্রের বক্তব্য, সেই খুনের আসামিকে চিহ্নিত করা গিয়েছে। শেষ পর্যন্ত জানা গিয়েছে, সে নেপালে পালিয়েছে। তার খোঁজ জারি রয়েছে।