পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুলিস সূত্রের খবর, মঙ্গলবার দক্ষিণ বন্দর থানা এলাকায় একটি প্রতিবাদ সভার আয়োজন করেছিল বিজেপি। অভিযোগ, সেই সভার আগাম কোনও অনুমতি নেওয়া হয়নি থানা থেকে। সেই বেআইনি জমায়েতকে কেন্দ্র করে পুলিসের সঙ্গে কথা কাটাকাটি, ধাক্কাধাক্কি হয়। পুলিসের কাজে বাধাদান সহ একাধিক অভিযোগে জড়িয়ে পড়েন ওই বিজেপি নেতা ও তাঁর সহযোগীরা। এরপর পুলিস ওই নেতা সহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করে। বাকিরা ঘটনাস্থল থেকে চম্পট দেয়। এদিন আদালতে মামলাটি উঠলে মুখ্য সরকারি আইনজীবী সৌরীণ ঘোষাল ধৃতকে পুলিস হেফাজতে নেওয়ার আবেদন জানান। তাতে ধৃতদের তরফে আইনজীবী বরুণকান্তি সোম, বৈদ্যনাথ সাউ প্রমুখ বলেন, রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার জন্যই পুলিস তাঁকে গ্রেপ্তার করেছে। উভয়পক্ষের বক্তব্য শোনার পর বিচারক মামলার নথিপত্র ও কেস ডায়েরি খতিয়ে দেখে ধৃতদের পুলিস হেফাজতে রাখার আবেদন নাকচ করে জেল হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন। প্রসঙ্গত, বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙা সহ একাধিক মামলায় অভিযুক্ত হিসেবে ওই নেতার নাম আছে। ওইসব মামলায় তিনি ইতিমধ্যে জামিন পেয়েছেন আদালত থেকে।