গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিন পর্ণশ্রীতে গিয়ে প্রথমে ছোট ড্রোন উড়িয়ে জায়গাগুলি খুঁজে বের করা হয়। তারপর ফুটেজ দেখে ‘বিনাশ’ দিয়ে মশার আতুঁড়ঘর বা জঞ্জালের স্তূপে মশা মারার ওষুধ স্প্রে করা হয়। কিছু কিছু এমন জায়গা রয়েছে, যেখানে ঢুকতে পারেন না পুরকর্মীরা। এদিন সেই কাজই সহজ করে দিয়েছে বিনাশ। বিনাশে লাগানো স্প্রিঙ্কলার দিয়ে স্প্রে করায় স্বাস্থ্যকর্মীদের অনেকটাই সুবিধা হয়েছে বলে জানিয়েছেন অতীনবাবু।
প্রায় গোটা শহরজুড়ে ডেঙ্গুর বাড়বাড়ন্ত। শহরতলিতে আক্রান্তের সংখ্যা সবথেকে বেশি। মৃত্যুর ঘটনাও বাড়ছে। সপ্তাহখানেক আগে, কলকাতায় যে ১২টি ওয়ার্ড ডেঙ্গুতে সবথেকে ভয়াবহ আক্রান্ত বলে উল্লেখ করা হয়েছে, সেই তালিকায় প্রথম দিকেই রয়েছে ১৩১ নম্বর ওয়ার্ড। অতীনবাবু বলেন, এই ওয়ার্ডে ডেঙ্গুতে আক্রান্তের সংখ্যা অনেক। পুরসভার স্বাস্থ্য বিভাগ এব্যাপারে তৎপর। কিন্তু স্থানীয় কাউন্সিলারকেও তো সক্রিয় হতে হবে। তবে স্বাস্থ্য বিভাগের আধিকারিকদের কথায়, পার্শ্ববর্তী মহেশতলা পুর এলাকায় মশা রোধের ব্যবস্থা অত্যন্ত খারাপ। যেকারণে মহেশতলা থেকেও রোগ-জীবাণুবাহী মশাদের হানায় আক্রান্ত হচ্ছেন কলকাতা পুর এলাকার বাসিন্দারা।