মানসিক অস্থিরতার জন্য পঠন-পাঠনে আগ্রহ কমবে। কর্মপ্রার্থীদের যোগাযোগ থেকে উপকৃত হবেন। ব্যবসায় যুক্ত হলে শুভ। ... বিশদ
মেট্রো রেল সূত্রের খবর, ভাড়া বৃদ্ধির পর গত কয়েকদিনে পাতালপথে যাত্রী সংখ্যা কিছুটা কমলেও উৎসবের দিনগুলিতে শহরের লাইফ লাইনের উপরেই বহু মানুষ ভরসা করবেন বলে ধারণা মেট্রো রেলের কর্তাদের। এক কর্তার কথায়, গত বৃহস্পতিবার থেকে বর্ধিত ভাড়া লাগু হয়েছে মেট্রো রেলে। তার আগের দিনই মেট্রোয় সফর করেছিলেন ৬ লক্ষ ৮৬ হাজার যাত্রী। তারপর যাত্রী সংখ্যা কিছুটা কম হচ্ছে। নতুন সপ্তাহেও তার ব্যতিক্রম হয়নি। গত সোমবার পাতালপথে সফর করেছিলেন ৬ লক্ষ ৫৪ হাজার যাত্রী। তবে, যাত্রী সংখ্যা কম থাকার এই প্রবণতা কিছুদিনের মধ্যেই কেটে যাবে বলে মনে করা হচ্ছে। বছর শেষের উৎসবে ভিড় বাড়বে পাতালপথে। সেই কারণেই বড়দিন এবং ৩১ ডিসেম্বরকে নিয়ে বিশেষ পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
কী সেই পরিকল্পনা? মেট্রো রেলের একটি বিশ্বস্ত সূত্রের বক্তব্য, ছুটির দিনে সাধারণত রবিবারের সূচি অনুযায়ী পাতালপথে ট্রেন চালানো হয়। ২৫ ডিসেম্বর ছুটির দিন হলেও মোটের উপরে শনিবারের মতো ট্রেন চালানো হতে পারে। এখনও পর্যন্ত পরিকল্পনা তেমনই। তবে, দুই প্রান্ত থেকে ট্রেন চলাচল শুরু হতে পারে সকাল ৮টা থেকে। তেমনই দুই প্রান্ত থেকে শেষ ট্রেন চালানো হতে পারে রাত ১১টা ১০ মিনিটে। বছর শেষের দিনটি আবার কাজের দিনে পড়েছে। বর্তমানে কাজের দিনে ২৮৮টি করে ট্রেন চালানো হয়। ওই দিন আপ-ডাউন মিলিয়ে আরও আটটি ট্রেন বেশি চালানোর কথা চলছে। ৩১ ডিসেম্বর ট্রেন চলাচলের সূচনা হবে অন্যান্য কাজের দিনের মতোই। তবে, বেশি রাত পর্যন্ত ট্রেন চালানো হবে। শেষ ট্রেন চালানো হতে পারে নির্ধারিত সময়ের ৪৫ থেকে ৫০ মিনিট পর। অন্তত সেরকমই আলোচনা চলছে। প্রসঙ্গত, বর্তমানে শনিবার আপ-ডাউন মিলিয়ে ২৩৬টি ট্রেন চালানো হয়। রবিবার চলে ১২৪টি ট্রেন।