কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। সরকারি ক্ষেত্রে কর্মলাভের সম্ভাবনা। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় মানসিক অস্থিরতা থাকবে। ... বিশদ
নতুন নির্মাণ তৈরির ক্ষেত্রে নানা ধরনের প্রশাসনিক জটিলতার মধ্যে পড়তে হতে পারে আগ্রহী ঠিকা প্রজাদের। সেই সব জটিলতা কমাতে ঠিকা সেল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। ১৫ দিন অন্তর ঠিকা টেন্যান্সির দায়িত্বপ্রাপ্ত আধিকারিকরা আসবেন এখানে। ইতিমধ্যেই আবেদনের ফর্ম ছাপা হয়ে গিয়েছে। যে যে প্রস্তাবগুলি জমা পড়বে, সেগুলি খতিয়ে দেখে ১৫ দিন থেকে এক মাসের মধ্যে যাতে বাড়ি তৈরির অনুমোদন দেওয়া যায়, সেই বিষয়টি তৎপরতার সঙ্গে দেখবে এই সেল। মেয়র আরও জানান, ঠিকা প্রজারা সরকারের জমির দীর্ঘমেয়াদি লিজ হোল্ডার হিসেবে কলকাতা পুরসভার সম্পত্তি করদাতা হিসেবেও গণ্য হবেন। পুরসভার কর সংগ্রহ সংক্রান্ত নথিতে তাঁদের অন্তর্ভুক্তি ঘটবে। কলকাতায় ঠিকার জমিতে রয়েছে অনেক বস্তি। পুরো জায়গাটিকে একটি সম্পত্তি বা ‘প্রেমিসেস’ ধরে নিয়ে নতুন নির্মাণের ক্ষেত্রে এফএআর (ফ্লোর এরিয়া রেশিও) নির্দিষ্ট করে দেবে পুরসভার বিল্ডিং বিভাগ। যদি কোনও বস্তির গরিব মানুষ নিজেরা বাড়ি নির্মাণ করতে না পারেন, সেক্ষেত্রে সরকার তা তৈরি করে দেবে বলেও জানান মেয়র।