বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
তিনি বলেন, পরিযায়ী পাখিরা নিরিবিলি নিশ্চিন্ত জায়গা খোঁজে। যেখানে তারা নিরাপদে বিচরণ করতে পারবে। এই পাখিগুলো জলাশয়ের কোনো ক্ষতি করে না। মাছ খায় না। পরিযায়ী পাখিদের নিরাপদ আশ্রয় করে তুলতে প্রয়োজন শব্দদূষণ রোধ করা। ডিজে, বাজি ফাটানো বন্ধ করা। ঢিল ছুঁড়ে পাখিদের বিরক্ত না করা। জলাশয়ে কচুরিপানা ও আবর্জনার পরিমাণ কমানো। স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে আশা করি এলাকায় পাখি ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পাবে।
এই এলাকার ৮০-৫০ বিঘা আয়তনের ৮টি বালিখাদকে কেন্দ্র করে বছর তিনেক আগে হাজার হাজার মানুষ ভিড় করতো শীতকালীন পরিযায়ী পাখির সুন্দর দৃশ্য সামনে রেখে পিকনিকের আনন্দে মাততে। স্থানীয় বাসিন্দাদের উদ্যোগে ৩ বছর আগে বন্ধ হয়েছে পিকনিকের অনুমতি। স্থানীয় বাসিন্দা স্বরূপ মিত্র বলেন, আমরা ছোটবেলা থেকে এখানে পাখি আসতে দেখি। এক সময় পাখির সংখ্যা অনেক বেশি ছিল। ধীরে ধীরে তা কমে যাওয়ার জন্য গত তিন বছর যাবৎ এই এলাকায় পিকনিক বন্ধ করা হয়েছে। শব্দ দূষণ যেন না হয় সেদিকে নজর দেওয়া হয়। স্থানীয় মানুষের পাশাপাশি প্রশাসনের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে শব্দদূষণ, দূষণমুক্ত পরিবেশ রাখার বোর্ড সহ বিভিন্ন ব্যবস্থা নিলে আগামী দিন এই জায়গা পরিযায়ী পাখিদের নিরিবিলি বাসস্থান হবে।