পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, স্বল্পমূল্যে ল্যাবরেটরি থেকে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা করানোর ব্যবস্থা থাকলেও, বহু মানুষ তা এখনও জানেন না। এ বিষয়টি প্রচার করলে এবং ল্যাবরেটরির আধুনিকীকরণ করলে বহু মানুষের উপকার হতো। এদিকে ল্যাবরেটরির মতো পুরসভার সম্পত্তি বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছে বিরোধীরা। বিজেপির আরামবাগ জেলা সাংগঠনিক সম্পাদক গণেশ চক্রবর্তী বলেন, তারকেশ্বরের বেশিরভাগ মানুষ জানেন না এই পরিষেবা রয়েছে। পুরসভার কাউন্সিলর, চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানদের পরিবার-পরিচিতরা এর সুবিধা ভোগ করে। সন্ধ্যার পর থেকে আড্ডাখানায় পরিণত হয় ওই ল্যাবরেটরি। সাধারণ মানুষের করের টাকায় তৈরি কয়েক লক্ষ টাকার যন্ত্রপাতি সহ এই ল্যাবরেটরি বেসরকারিকরণের বিরুদ্ধে সোচ্চার হচ্ছি আমরা। আগামীদিনে এর বিরুদ্ধে পথে নামছে বিজেপি। সিপিএম এর জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য স্নেহাশিস রায় বলেন, আমাদের আমলে তারকেশ্বরের মানুষের চিকিৎসার সুবিধার্থে এই প্রকল্প নিয়ে আসা হয়েছিল। বর্তমানে তারকেশ্বর পুরসভার ভাড়ার শূন্য। অস্থায়ী কর্মীদের বেতন, অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের পেনশন, কর্মীদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা পুরসভা জমা দিতে পারছে না। অন্যদিকে সচল অ্যাম্বাসাডার গাড়ি পুরসভার সামনে পড়ে নষ্ট হচ্ছে। পরিবর্তে আধুনিক গাড়ি চাপছেন পুরপিতা। বেসরকারিকরণের মাধ্যমে লুটেপুটে খাওয়ার ব্যবস্থা করছে তৃণমূল নেতারা। ওরা জানে আগামী পুরভোটে তারা আর ক্ষমতায় আসবে না। তাই যাওয়ার আগে বেসরকারিকরণ করে নিজেদের আখের গোছাতে চেষ্টা করছে।