বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিন বিধায়ক বলেন, এখানকার কাউন্সিলার মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন না। এলাকায় এসে কাজ কী হচ্ছে তাও দেখেন না। এর জন্যেই মানুষের ক্ষোভ হয়েছে। বারবার মানুষ আমাকে ক্ষোভের কথা বলায় আমি নিজে দু’বার এলাম। কিন্তু কাউন্সিলার সুনীল মালাকারের দেখা নেই। পুরসভার তরফে সাফাই কর্মী দেওয়ার পরেও কাজ কেন হয় না তা কাউন্সিলারকেই দেখতে হবে। এর পরিষেবার কারণেই এখানে আমরা লোকসভায় হেরেছি। কাউন্সিলার সুনীলবাবু বলেন, এটা পুরসভার সবচেয়ে বড় ওয়ার্ড। বারবার গত ৯ বছরে সাফাইকর্মীও বাড়াতে বলেও তা করা হয়নি। আর বিধায়ক যদি আগে কোদাল হাতে সাফাইতে নামতেন তাহলে হয়ত আমরা হারতাম না। এদিকে, বিজেপির ওবিসি মোর্চার রাজ্য নেতা তথা শহরের বাসিন্দা স্বপন পাল বলেন, আগে আমরা বারবার শহরের সাফাই নিকাশি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছি। তখন বলা হয়েছে, রাজনীতি করতে সমালোচনা করছি। এখন যদুবংশ নিজেরাই লড়ছে, নর্দমার কাদাও উড়ছে। মানুষ সবই দেখছেন। তারাই শেষ বিচার করবেন।