মাঝে মধ্যে মানসিক উদ্বেগের জন্য শিক্ষায় অমনোযোগী হয়ে পড়বে। গবেষণায় আগ্রহ বাড়বে। কর্মপ্রার্থীদের নানা সুযো ... বিশদ
মেয়র গলার স্বর চড়া করতেই কনফারেন্স রুমে থাকা পুরকর্তা-আধিকারিকরা চুপ হয়ে যান। পরে এক পুরকর্তা বলেন, সামনেই পুরভোট। এমন অবস্থায় কোনও মেয়রই চাইবেন না, ভুল বা মিথ্যা বার্তা যাক মানুষের কাছে। কিন্তু তারপরেও পুর আধিকারিকদের তরফে সেই ‘মারাত্মক’ ভুল হলে মেয়র তো রেগে যাবেনই।
এদিন রায় বাহাদুর রোডের ওই বাসিন্দা বলেন, তিনি আগে ফোন করে অভিযোগ করেছিলেন, বাড়ির সামনে রাস্তার উঁচু অংশ কেটে নিচু না করায়, তাঁর বাড়িতে জল ঢুকে যায়। পুর আধিকারিকরা তা খতিয়ে দেখতে যান। বরোর শীর্ষ আধিকারিকরাও যান। তারপর আড়াই মাস কেটে গেলেও কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তিনি বলেন, কাজ শেষ না হলেও তাঁকে এসএমএস করে জানিয়ে দেওয়া হয়, কাজ হয়ে গিয়েছে। অভিযোগ মতো কাজ হয়েছে। যা শুনেই মেয়র আধিকারিকদের কাছ থেকে বিষয়টি জেনে বুঝতে পারেন, অভিযোগ সত্য। সঙ্গে সঙ্গে ফোনে তাঁকে বলেন, আমি অত্যন্ত লজ্জিত। দ্রুত ব্যবস্থা নিচ্ছি। এরপরই ফোন রেখে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
তবে এদিন মেয়রকে দু’জন নাগরিক ফোন করে সমস্যা সমাধানের জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন। উল্টোডাঙার হাডকো আবাসনের এক বাসিন্দা তাঁর এবং আবাসনের অন্যান্য মিউটেশন আটকে থাকা নিয়ে অভিযোগ করেছিলেন। সেসবের সমাধান হওয়ায় তিনি মেয়রকে ধন্যবাদ জানান। অন্যদিকে, চেতলা রোডের এক বাসিন্দা তাঁর ফাঁকা জমিতে জলের কল বসিয়ে দেওয়া নিয়ে অভিযোগ করেছিলেন। তার সমাধান করে দেওয়ায় তিনিও মেয়রের কাছে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।