কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
জেলার ধুলিয়ান এলাকার দোগাছিতে অবস্থিত এই মাদ্রাসাটি। ২০১৪ সালে মাদ্রাসা সার্ভিস কমিশন মারফত এখানেই প্রধান শিক্ষক পদে চাকরি পান রফিকুল ইসলাম। সেই বছরেই তাঁর চাকরি অনুমোদিত হয়। ২০১৯ সালে নানা অছিলায় সেখানে বহিরাগতদের আনাগোনা ও বিভিন্ন কাজে তারা হস্তক্ষেপ করতে শুরু করে। মাদ্রাসা প্রশাসন ছাড়াও জেলা স্কুল পরিদর্শকের অফিসে রফিকুল ইসলাম এনিয়ে অভিযোগ দায়ের করেন। এমনকী সামসেরগঞ্জ থানাতেও অভিযোগ জানানো হয়। কিন্তু, সবপক্ষই চুপচাপ থাকায় ওই বহিরাগতরা ১৯ সেপ্টেম্বর স্কুলে হামলা চালায়। শারীরিকভাবে হেনস্তা করার পাশাপাশি পরের দিন থেকে মাদ্রাসায় না আসার জন্য তাঁকে হুমকি দিয়ে বলে, ‘এলে গুলি করে উড়িয়ে দেওয়া হবে।’
প্রধান শিক্ষকের আইনজীবী কমলেশ ভট্টাচার্য আদালতকে জানান, প্রশাসনিক কোনও সহায়তা না পাওয়ায় তিনি তারপর থেকে আর মাদ্রাসায় যাওয়ার সাহস পাচ্ছেন না। এই প্রেক্ষাপটে ওই নির্দেশ দিয়ে আদালত এদিন পুলিসকে বলেছে, নিরাপত্তা সংক্রান্ত কী ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, তার রিপোর্ট পরবর্তী শুনানির দিন পেশ করতে হবে। অন্যদিকে, অডিট রিপোর্টও সেদিন পেশ করতে হবে। ১৮ ডিসেম্বর মামলার পরবর্তী শুনানি।