কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
কেন এই সিদ্ধান্ত? সংগঠনের যুগ্ম সম্পাদক প্রদীপনারায়ণ বোস বলেন, যেভাবে বিকল্প রুট দিয়ে বাস ঘুরিয়ে দেওয়া হচ্ছে, তাতে আমাদের আর্থিক ক্ষতি হচ্ছে। বিকল্প রুট নিয়ে আমরা সরকারকে কিছু প্রস্তাব দিয়েছিলাম। সেসব কার্যকর করা হয়নি। দিনের পর দিন লোকসানে বাস পরিষেবা দেওয়া আর সম্ভব হচ্ছে না। তাই এই সিদ্ধান্ত। যেসব রুটে পরিষেবা দেওয়া হবে না, তার মধ্যে রয়েছে ৭৮, ৭৮/১, ২১৪, ২১৪/এ, ২৩০, ২৩৪, ২৩৪/১, ২০১, ৩৪বি, ৩৪সি, ৩০এ, ২০২ প্রভৃতি। সংগঠনের নেতৃত্ব জানিয়েছে, সরকারকে মোট সাত দফা প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। তার মধ্যে বিকল্প রুট ছাড়াও আর্থিক ক্ষতিপূরণে ভর্তুকি দেওয়া অথবা পুলিসের জরিমানা নেওয়া বন্ধ করা, লোকসভা ভোটের জন্য নেওয়া বাসের বকেয়া টাকা মিটিয়ে দেওয়া সহ একাধিক প্রস্তাব রয়েছে।
এই সংগঠনের সিদ্ধান্ত প্রসঙ্গে জয়েন্ট কাউন্সিল অব বাস সিন্ডিকেটের সাধারণ সম্পাদক তপন বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, পরিষেবা প্রত্যাহারের ব্যাপারে আমরা কিছু জানি না। আমরা আমাদের সংগঠনের অধীনে থাকা রুটগুলির প্রতিনিধিদের নিয়ে আলোচনা করব। তার পরই আমাদের সিদ্ধান্ত জানানো হবে।