বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
প্রতিদিনের মতো এদিনও মোবাইল নিয়ে মিলে ডিউটিতে আসেন। নিয়ম অনুযায়ী সিকিরিউটি অফিসে তা জমা দিয়ে কাজে যোগ দেওয়ার পর দুপুরে ডিউটি শেষে নিজের মোবাইল হাতে নিয়ে চক্ষু চড়কগাছ সঞ্জয়ের। তিনি মেসেজ খুলে দেখেন ১ লক্ষ ৫ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছে হ্যাকাররা। এরপরই তিনি ব্যাঙ্কে এবং সাইবার ক্রাইমে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
সঞ্জয় তেওয়ারি বলেন, বুধবার মিলে ডিউটির শেষে পরপর একাধিক মেসেজ ঢুকলেও কোনও সন্দেহ হয়নি। তারপর মেসেজ দেখে জানতে পারেন অ্যাকাউন্ট থেকে ১ লক্ষ ৫ হাজার টাকা উধাও হয়ে গিয়েছে। হ্যাকাররা প্রথমে ২০ হাজার টাকা তুলে নেওয়ার পর পুনরায় তাঁর অ্যাকাউন্টে ওই টাকা জমা দিয়ে দেয়। এরপর দফায় দফায় বাকি টাকা তুলে নেওয়া হয়। এই পরিস্থিতিতে অথই জলে পড়েছেন তিনি।