কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বুধবার তাঁর কাছে নির্মাণ সংস্থাগুলির সংগঠন ক্রেডাই-এর প্রতিনিধিরা আসেন। তাঁদের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পত্তিকর নিয়ে আলোচনা হয়। সেখানে ছিলেন পুরসভার অ্যাসেসমেন্ট বিভাগের কর্তারাও। ক্রেডাই-এর কর্তারা ডেপুটি মেয়রকে বলেন, কলকাতার তুলনায় দিল্লি, মুম্বই, বেঙ্গালুরুতে বাণিজ্যিক সম্পত্তিকর প্রতি বর্গফুটে অনেকটাই কম। যদিও সেখানে নিকাশি ও জল সরবরাহের চার্জ আলাদা করে দিতে হয়। তবে তার পরিমাণও অত্যন্ত কম। কিন্তু তাঁরা দাবি করেন, কলকাতায় সেগুলি যুক্ত থাকলেও বাণিজ্যিক সম্পত্তিকরের পরিমাণ অনেকটাই বেশি। ফলে বিভিন্ন অফিস বহুতল তৈরি হলেও, সেখানে কেউ ঘর নিতে আসছেন না। কারণ ভাড়া ও বাণিজ্যিক সম্পত্তিকর বাবদ অর্ধেক টাকা বেরিয়ে যাচ্ছে। অতীনবাবু ক্রেডাইয়ের কর্তাদের থেকে যাবতীয় তথ্য নেন। পরে তিনি বলেন, আমারও নজরে এসেছে, কলকাতায় বাণিজ্যিক সম্পত্তিগুলিতে করের পরিমাণ অনেকটাই বেশি। এগুলি নিয়ে আলোচনা করতেই বৃহস্পতিবার বৈঠক ডেকেছি। কারণ, বাণিজ্যিক সম্পত্তিকর সঠিকভাবে স্থির করা হলে অনেক বিতর্কিত বিষয়েরও সমাধান হয়ে যাবে। দেখা হবে, কীভাবে পুর কোষাগারে আরও সুবিধা করা যায়। কারণ, এই বিষয়টির সঙ্গে ‘এলাকা কর নির্ধারণ’ বা ইউনিট এরিয়া অ্যাসেসমেন্টও যুক্ত। তাই সবকিছুকেই খতিয়ে দেখা হবে। যদিও অ্যাসেসমেন্ট বিভাগের এক কর্তার কথায়, কলকাতায় বাড়িতে অফিস ভাড়া দেওয়ার প্রকারভেদের উপর বাণিজ্যিক কর মূল্যায়ন হয়। তাই সব জায়গায় এক হারে কর নির্ধারণ করা সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে বাণ্যিজক সম্পত্তিকর আদায়ে সমস্যা হতে পারে। যা ডেপুটি মেয়রকে জানানো হবে বলেই তিনি জানিয়েছেন।