দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
আদালত সূত্রের খবর, চলতি বছরের ১৩ জানুয়ারি সকালে এনআরএসে ১৬টি কুকুরকে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায়। তা নিয়ে হাসপাতাল চত্বরে ব্যাপক শোরগোল সৃষ্টি হয়। পশুপ্রেমীরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন। পরে মৃত কুকুরগুলিকে উদ্ধার করে পাঠানো হয় ময়নাতদন্তের জন্য। এন্টালি থানায় দায়ের করা হয় মামলা। পরবর্তী সময়ে তদন্ত করে করে জানা যায়, এই ঘটনার সঙ্গে যুক্ত থাকার অভিযোগ রয়েছে এই হাসপাতালেরই দুই নার্সিং ট্রেনি ছাত্রীর বিরুদ্ধে। তাঁদের বিরুদ্ধে পৃথক ধারায় মামলা রুজু হয়। সরকারি আইনজীবী জানান, মামলা দায়ের হওয়ার পর ওই দুই ছাত্রী কোর্টে আত্মসমর্পণ করেন। কিন্তু তাঁদের দু’দিন জেল হাজত হওয়ার পর তাঁরা কোর্ট থেকে জামিন পান। পরিস্থিতি উদ্বেগজনক থাকায় ঘটনার কিছুদিন বাদেই ওই দু’জনকে এনআরএস থেকে বদলি করে দেওয়া হয় উত্তরবঙ্গে। এদিকে, ঘটনার তদন্ত শেষে পুলিস অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কোর্টে চার্জশিট পেশ করে। এদিকে, ময়নাতদন্তের রিপোর্টে জানা যায়, ভারী কিছু বস্তু দিয়ে কুকুরগুলিকে পিটিয়ে মারা হয়। চার্জশিট জমা পড়ার পরই এই মামলাটির চার্জ গঠনের জন্য দিন ধার্য হয়।
এদিন মামলা শেষে কড়া পুলিসি প্রহরায় ওই দুই ছাত্রীকে গাড়িতে তুলে দেয় পুলিস। তারই মধ্যে তাঁদের উদ্দেশে নানা মন্তব্য করতে থাকেন বিক্ষোভকারীরা।