দীর্ঘদিনের পরিশ্রমের সুফল আশা করতে পারেন। শেয়ার বা ফাটকায় চিন্তা করে বিনিয়োগ করুন। ব্যবসায় ... বিশদ
২০১৬ সালে ১৬০০০ শূন্য শিক্ষক পদ পূরণের জন্য বিজ্ঞপ্তি জারি করেছিল কমিশন। নবম-দশম ও একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীতে বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞানের শিক্ষক চেয়ে। প্রায় আট লক্ষ প্রার্থী পরীক্ষা দেন। মামলাকারীদের আইনজীবী আশিস চৌধুরী আদালতকে জানান, প্রার্থী বাছাইয়ের চূড়ান্ত পর্বে, পছন্দের বিদ্যালয় নির্বাচনের সময়ে এমন অন্তত ৪০ জন প্রার্থীর হদিশ মিলেছে, যাঁদের প্রাপ্ত নম্বর মামলাকারীদের চেয়ে কম। এমনকী নিয়োগ তালিকাতেও ওই ৪০ জনের নাম নিচের দিকে থাকা সত্ত্বেও তাঁরা নিয়োগপত্র পেয়েছেন। কমিশনকে বিষয়টি জানানো হলেও তারা উদাসীন থেকে যায়। সেই কারণেই মামণি বসাক সহ ১৯ জন হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন।
বহাল স্বাস্থ্য কমিশনের সিদ্ধান্ত: চিকিৎসায় গাফিলতি থাকলে ক্ষতিপূরণ হিসেবে ৫০ লক্ষ টাকাও দেওয়া যায়। কিন্তু, রাজ্য স্বাস্থ্য কমিশন যে কিশোরীর মৃত্যু সূত্রে ৫ লক্ষ টাকা দিতে বলেছে, সেটা সংশ্লিষ্ট হাসপাতালকে দিতে হবে। সোমবার বিচারপতি সব্যসাচী ভট্টাচার্য ১৫ দিনের মধ্যে মৃতের পরিবারকে ওই টাকা দিতে বলেছেন। উল্লেখ্য, গত বছরের ১৮ মার্চ সোনারপুরের বাসিন্দা চতুর্দশী অনিন্দিতা মণ্ডল বাইপাস সংলগ্ন এক বেসরকারি চিকিৎসাকেন্দ্রে ভর্তি হয়। মাস দু’য়েক পরে তার মৃত্যু হয়। মৃতের পরিবার কমিশনে গেলে উপরোক্ত পরিমাণ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার নির্দেশ জারি হয়। যা হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ হাইকোর্টে চ্যালেঞ্জ করে।