পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, রাজারহাট থানায় ২০১২ সালে একটি বধূ নির্যাতনের মামলা হয়। ওই ঘটনার তদন্তকারী অফিসার ছিলেন মনোজকুমার দাস। বর্তমানে বদলি হয়ে তিনি বারাসত থানায় রয়েছেন। এই নিয়ে ক্ষুব্ধ বিচারক একাধিকবার মনোজবাবুকে সমন পাঠান। তাতেও কোনও কাজ না হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে জামিন যোগ্য গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়। তারপরও মনোজবাবু আদালতে হাজির না হওয়ায় গত ৩১ অক্টোবর তাঁর বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন বিচারক। এদিন আদালতে উপস্থিত হতেই তিনি এসিজেএম শর্মিষ্ঠা ঘোষের ভর্ৎসনার মুখে পড়েন।
এই মামলার আইনজীবী পার্থপ্রতিম মিত্র বলেন, তদন্তকারী পুলিস অফিসারকে বিচারক সমন দিলেও তিনি আদালতে উপস্থিত হননি। এরপর বিচারক প্রথমে তাঁর বিরুদ্ধে জামিন যোগ্য ধারায় ওয়ারেন্ট জারি করেন। তারপরও তিনি না আসায় জামিন অযোগ্য ধারায় ওয়ারেন্ট জারি করেন। এদিন তিনি আদালতে আত্মসমর্পন করেন। এদিন তিনি পুলিসের পোশাক পরে আসায় বিচারকের ভর্ৎসনার মুখে পড়েন। পরে বিচারক তাঁকে উর্দি খুলে আসতে বলেন। সরকারি আইনজীবী বিকাশ রায় বলেন, ওই পুলিস অফিসারের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছিল। এদিন তিনি আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। বিচারক তাঁকে ৫০০ টাকার বন্ডে জামিন দেন।