উপার্জন বেশ ভালো হলেও ব্যয়বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে সঞ্চয় তেমন একটা হবে না। শরীর খুব একটা ... বিশদ
চিড়িয়াখানা সূত্রে জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার রাতে ইস্টকোস্ট এক্সপ্রেসে করে প্রাণীগুলিকে কলকাতায় আনা হয়। প্রায় ১৪ ঘণ্টা সফর করে তারা। আলিপুর চিড়িয়াখানায় নিয়ে আসার পরই তাদের নিজ নিজ এনক্লোজারে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। এতটা পথ এসেছে বলে বাড়তি পর্যবেক্ষণে রাখা হয়েছে প্রত্যেকটি প্রাণীকেই। খাওয়াদাওয়া নিয়ন্ত্রণ করেছে কর্তৃপক্ষ। আশিসবাবু বলেন, ঢোলগুলিকে চিকেন দেওয়া হয়েছে। দেড় থেকে দু’কেজি মাংস দেওয়া হয়েছে। লেমুরের জন্য ফল বরাদ্দ ছিল। আপাতত ১০দিন আড়ালেই থাকবে এই প্রাণীরা। তারপর ধীরে ধীরে প্রকাশ্যে আনা হবে।
শীত এখনও সেভাবে পড়েনি। ঠাণ্ডার আমেজ তৈরি হচ্ছে ধীরে ধীরে। তার মধ্যেই শীতের ছুটিতে দর্শকদের জন্য বাড়তি আকর্ষণ হিসেবে ঢোল সহ একাধিক প্রাণী এসে গেল কলকাতায়। কর্তাদের মতে, গতবার সিংহ, ক্যাঙারুর মতো প্রাণীরা ছিল আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু। এবার এই ঢোলই হতে চলেছে মূল আকর্ষণ। অ্যানাকোন্ডাদের প্রতিও একটা আগ্রহ রয়েছে সাধারণ মানুষের। যে সময় এই প্রাণীদের আনা হয়, তখন সেভাবে ভিড় জমেনি। তাই আসন্ন শীতের ছুটিতে অ্যামাজনের এই প্রাণীদের দেখতে ভিড় উপচে পড়বে বলেই মনে করা