বিএনএ, বারাকপুর: মঙ্গলবার ছাত্রী-বিক্ষোভে উত্তাল হয়ে উঠল দক্ষিণেশ্বরের হীরালাল মজুমদার মেমোরিয়াল মহিলা কলেজ। বিক্ষোভ দেখিয়ে ভাঙচুর চালাল ছাত্রীরা। দীর্ঘক্ষণ অধ্যক্ষাকে ঘেরাও করে রাখা হয়। শেষ পর্যন্ত পুলিস এসে অবশ্য অধ্যক্ষাকে ঘেরাওমুক্ত করে। গোলমালের খবর পেয়ে সন্ধ্যায় কলেজে পৌঁছন প্রাক্তন মন্ত্রী মদন মিত্র।
বিএনএ, চুঁচুড়া: মঙ্গলবার শেষ দিনেও জনস্রোত দেখা গেল বাঁশবেড়িয়ার কার্তিক পুজোতে। এদিনও দুপুর থেকেই পথঘাটের দখল নিয়ে নেয় দর্শনার্থীরা। জনসমুদ্র সামাল দিতে পুলিসের সঙ্গে উদ্যোক্তাদেরও কালঘাম ছুটেছে। বিশেষ করে বহিরাগতদের ভিড়েই এদিন জনসমাগমকে জনসমুদ্রে পরিণত করেছিল।
বিদ্যায় অধিক পরিশ্রম করতে হবে। ব্যবসায় যুক্ত ব্যক্তির পক্ষে দিনটি শুভ। প্রেম-প্রীতিতে আগ্রহ বাড়বে। নতুন ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, দক্ষিণ ২৪ পরগনা: স্ত্রীকে মাংস কাটার ছুরি দিয়ে গলার নলি কেটে খুনের অভিযোগ উঠল এক ব্যক্তির বিরুদ্ধে। সোমবার রাতে ঘটনাটি ঘটেছে বারুইপুর থানার মল্লিকপুরের আমবাগান এলাকায়। মৃতার নাম জুলেখা বেগম (৩১)। ঘটনার পর থেকে বেপাত্তা হয়ে গিয়েছে অভিযুক্ত স্বামী শেখ আকবর আলি। পুলিস অবশ্য তদন্তের প্রয়োজনে অভিযুক্তর দুই দিদিকে গ্রেপ্তার করেছে। প্রাথমিক তদন্তে ওই খুনের নেপথ্য কারণ হিসেবে পুলিস একাধিক তথ্য পেয়েছে। তা হল, আকবর বাইরে থেকে বন্ধুদের নিয়ে ঘরে আসর বসাত। তা নিয়ে ঘোরতর আপত্তি করেছিলেন স্ত্রী জুলেখা। শুধু তাই নয়, তা বন্ধ করার জন্য ভাড়া ঘর কিনে নেওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন জুলেখা। তা নিয়ে গত তিনদিন ধরে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে অশান্তি চলছিল। আরও একটি সূত্রে পুলিস জানতে পেরেছে, আকবর তার ছেলে ও মেয়েকে ভিন রাজ্যে বিক্রি করতে চেয়েছিল। স্ত্রী জানতে পেরে অশান্তি শুরু করেন। তার জেরে এই খুন বলে ধারণা তদন্তকারী অফিসারের।
পুলি সূত্রে জানা গিয়েছে, শেখ আকবর আলি একটি মাংসের দোকানে কাজ করত। দু’মাস আগে মল্লিকপুর আমবাগান এলাকায় মহম্মদ আখতারের বাড়ির দোতলায় দু’টি ঘর ভাড়া নেন আকবরের স্ত্রী জুলেখা। তাদের দু’টি সন্তান। জুলেখা আয়ার কাজ করতেন। মৃতার পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, সোমবার রাতে ওই এলাকায় জলসা চলছিল। আচমকা আকবর তাদের ফোন করে জানায়, জুলেখা আত্মহত্যা করতে চাইছে। এরপর ফোনটি কেটে দেওয়া হয়। এই খবর পেয়ে সকলে মেয়ের বাড়িতে যান। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, বাইরে থেকে তালা দেওয়া রয়েছে। পড়শিদের সঙ্গে কথা বলে দরজা ভাঙার পর ঘরের মধ্যে জুলেখার দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর গলার নলি কাটা ছিল। রক্তে ভেসে যাচ্ছিল ঘরের মেঝে। খবর পেয়ে বারুইপুর থানা সেখানে যায়। দেহটি হাসপাতালে নিয়ে যায়।
পুলি সূত্রে জানা গিয়েছে, শেখ আকবর আলি একটি মাংসের দোকানে কাজ করত। দু’মাস আগে মল্লিকপুর আমবাগান এলাকায় মহম্মদ আখতারের বাড়ির দোতলায় দু’টি ঘর ভাড়া নেন আকবরের স্ত্রী জুলেখা। তাদের দু’টি সন্তান। জুলেখা আয়ার কাজ করতেন। মৃতার পরিবারের সদস্যদের অভিযোগ, সোমবার রাতে ওই এলাকায় জলসা চলছিল। আচমকা আকবর তাদের ফোন করে জানায়, জুলেখা আত্মহত্যা করতে চাইছে। এরপর ফোনটি কেটে দেওয়া হয়। এই খবর পেয়ে সকলে মেয়ের বাড়িতে যান। সেখানে গিয়ে দেখা যায়, বাইরে থেকে তালা দেওয়া রয়েছে। পড়শিদের সঙ্গে কথা বলে দরজা ভাঙার পর ঘরের মধ্যে জুলেখার দেহ পড়ে থাকতে দেখা যায়। তাঁর গলার নলি কাটা ছিল। রক্তে ভেসে যাচ্ছিল ঘরের মেঝে। খবর পেয়ে বারুইপুর থানা সেখানে যায়। দেহটি হাসপাতালে নিয়ে যায়।
