গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
ক্যানিং মহকুমা পুলিস আধিকারিক দেবীদয়াল কুণ্ডু বলেন, ফণী সাঁপুই প্রতিদিন মদ খেয়ে গালিগালাজ করতেন। এ নিয়ে পড়শিদের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক ভাল ছিল না। সম্প্রতি ওনার ছেলের বিয়ে হয়েছে। সেই সুবাদে পড়শি কয়েকজন যুবক তাঁর বাড়িতে কার্তিক ফেলে আসে। তাতে আরও চটে যান তিনি। সোমবার পড়শি সেই সব যুবকদের বাড়ির কাছে গিয়ে নেশাগ্রস্ত অবস্থায় গালিগালাজ করেন। এরপর পাল্টা তাঁকে মারধর করা হয়। খবর পেয়ে সিভিক কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই ব্যক্তিকে উদ্ধার করে বাড়িতে পৌঁছে দেয়। রাতে ওই ব্যক্তি অসুস্থ হয়ে পড়ে। তবে কোনও বিষক্রিয়ার জেরে মারা গিয়েছেন কি না তা ময়না তদন্ত রিপোর্ট না এলে বোঝা যাবে না।