বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
এদিন বিক্ষোভে অংশ নেওয়া ছাত্রছাত্রীদের অভিযোগ, সিবিসিএস ব্যবস্থায় দ্বিতীয় বর্ষের প্রথম সেমেস্টারের পরীক্ষা একমাস এগিয়ে আনা হয়েছে। এছাড়া অনার্সের প্রতিটি পত্রের পরীক্ষার পরের দিন অপর পরীক্ষা ফেলা হয়েছে। ফলে দূর দুরান্তের কলেজে পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি ফেরা ছাত্রছাত্রীরা পরের দিনের পরীক্ষার প্রস্তুতি নিতে গিয়ে সমস্যায় পড়ছেন। এছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ন্ত্রণে চলা বিভিন্ন কলেজের সেল্ফ ফিনান্স কোর্সের বেতন বিভিন্ন রকম।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জার্নালিজম অ্যান্ড মাস কমিউনিকশন বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র সুরাজউদ্দিন মণ্ডল বলেন, নির্দিষ্ট সময়ের এক মাস আগে পরীক্ষা ফেলায় ছাত্রছাত্রীরা সমস্যায় পড়েছে। অনার্সের প্রতিটি পেপারের পরীক্ষা পরপর ফেলা হয়েছে। ফলে দূরদূরান্তের কলেজে পরীক্ষা দিয়ে বাড়ি ফিরতেই ফিরতেই অনেকের রাত হয়ে যায়। পরের দিন পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব হয় না। এছাড়া খাতা রিভিউয়ের ফিজ ৪২৫ টাকা করা হয়েছে। যা অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের থেকে অনেকটাই বেশি। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বাসব চৌধুরী বলেন, নিয়ম মেনে ও সঠিক সময়ে পরীক্ষা ফেলা হয়েছে। সেল্ফ স্পনর্সড কোর্সে প্রত্যেক কলেজ তার মতো করে ফিজ নির্ধারণ করে। এই বিষয়ে আমারা কি করতে পারি? তা সত্ত্বেও তাঁদের কোনও অভিযোগ থাকলে খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।